আগন্তুক ভূত
নদীতে বিষ ঢেলে দাও
বিষে নীল হয়ে গেলে নদী, স্নানে যাব । সূর্যোমন্ত্রে শরীর ভাসাব জলে। হেসে খেলে মরে যাব তারপর.. হলুদাভ বিকেলের সোনালু ফুল হয়ে যাব । অথবা সামর্থবান গাছ- অর্জুন নয় গর্জন হবো । তার কাঠে নৌকো বানিয়ে আমাকে নদীতে নিয়ে যাবে মাঝি। ফের জলের ভেতর প্রাণ মিশে যাবে । একবার নদী হয়ে গেলে পর স্নানরত নারীদের সাথে তীরে তীরে মিশে যাব । যোনিমূলে ছলকে দেবো ঘা.. জোনাকির টিমটিমে আলো নিয়ে শিকারীর চোখ-দস্যুর চোখ তাড়িয়ে ফিরবে মাছ - ধনীদের গাঁ ! তাদের হাত ধরে একদিন নদী ছেড়ে চলে যাব..ধরো, কিশোরীর নাক থেকে স্বর্ণের ফুল কেড়ে নিতে গেলে কি হবে মিলালে আর কিশোরীর দেহে। মন নিয়ে যাব তার পাটক্ষেতে- যুবকের সাথে- যুবকে মেলাবো। যুবকের হাত ধরে একে একে তারপর কিশোরীর চোখ শহরে কি গ্রামে- প্লাবনে কি ঝড়ে মিশে যাবে। ধরো, যুবকের হাত ধরে সিমান্ত ঘুঁচে গেল পৃথিবীর বুকে। পরিব্রাজক পা প্রসারিত হলো। ফুলে ফুলে ঘ্রাণ গাঢ় হলো আরো । রাজা-রানি হয়ে গেল যুবক কিশোরী..!
গর্জন কাঠে ফের ভেসে গেল তরী..
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন