পেলব নীরবতা
পাশে শুয়ে আছে মৃত ছায়া
গাঙপাখি সন্ধ্যায় আমি আর নীরবতা
#
কেঁপে কেঁপে ওঠে চাঁদের সোহাগ
পাতাখসা উষ্ণতা নিয়ে যায় গহীন অন্ধকারে
হেঁটে চলি একা নৈঃশব্দের মতো
প্রগাঢ় তৃষ্ণার দিকে
#
কোথায় আমার জল
কে আমার মেঘবালিকা
কার কাছে যাবো হারিয়ে
কার কাছে মেটাব ঘুঙুর পিপাসা
কেবল শূন্যতার শব্দধ্বনি দিগভ্রান্ত একাকার
এবং রাত
অবশেষে পানপাত্রে লাবণ্য ঘুম আর
লালশালুমোড়া আপেলের পতনকাহিনি
#
আয়,
তোকে দেখাই জল আর দীর্ঘশ্বাসের পাথর
সিঁড়িভাঙা অঙ্ক কষে নেমে যাব এবার
সাদা বাড়ির একা অন্ধকারে;
আমি কাঞ্চা তুই কাঞ্চি
পাথুরে শরীরে এঁকে দেব যুগল-দহন-চপল প্রীতি
#
আসিস্ রে তুই কালসোমরাতে
ছুঁয়ে দিয়ে যাস মুগ্ধ নিষেক
তোর জন্যই আমার জমিয়ে রাখা নৈঃশব্দ্য
অলংকরণ –মেঘ অদিতি
পড়লুম তোমার কবিতা সুমিত । সঙ্গে একটা শব্দসমার্থকোষ রাখো ; প্রথম চোটে যে শব্দগুলো আসবে তাদের পালটে দিতে পারবে, বেছে-বেছে ।
উত্তরমুছুন