দুটি কবিতা
আহমেদ তানভীর
বায়বীয় , পথের পাথরে প্রেম
বৃষ্টির মিছিলে মিশে যাবো বলে-
মেঘে মেঘে ছাপা হয় অজস্র জলজ পোস্টার!
মাটির মেয়েরা রোজ রোজ হাঁটে ইটের শহরে;
ক্ষণে ক্ষণে ভীষণ বদলায় রূপ-রস-ঘ্রাণ!
অঙ্গে অঙ্গে অনন্ত ঢেউ, আহা...
চোখের যুগল পুকুরে সাঁতরায়-
পুতুল, প্রজাপতি, পরী অথবা পাপের পাহাড়!
কেউ কি জানে? কেউ কি ভাবে?
বায়বীয় আর্তনাদ নীরবে লুকায়-
লোকাল বাসের চাকার হৃদয়!
পথের পাথরে প্রেম
কৃষ্ণপক্ষের এক টুকরো আকাশ কোলে নিয়ে-
সারারাত ভেবেছি ভীষণ!
কিছু কবিতা লিখবো এবার গল্পের আদলে।
নিশিজাগা অবুঝ তৃষ্ণায় তুমি-আমি পাশাপাশি,
নদীর বাঁকের মতো তোমার অদ্ভুত কোমরে-
আমার জড়ানো দুহাত চুপচাপ লিখে দিলো-
দু’চার লাইন প্রেমের কবিতা।
চাঁদহীন শেষরাতে থোকা থোকা আঁধার-
বাতাসের সাথে গড়াগড়ি খায়।
জড়াজড়ি তুমুল তুফান আমাদের বিছানায়!
ভোরভরা জানালায় রোদভরা ভোর দোর খুলে দিলে-
ফিরে ফিরে দেখি, ছিঁড়ে যাওয়া নরম চাদরে-
লেগে আছে উত্তাল রাতের পরম আদর!
রোদ এসে কেড়ে নিলে যাবতীয় বোধ,
পথে নেমে মনে হয়- পথের পাথরেও বুঝি
আজকাল লেখা থাকে নাগরিক প্রেম।
আহমেদ তানভীর
বায়বীয় , পথের পাথরে প্রেম
বৃষ্টির মিছিলে মিশে যাবো বলে-
মেঘে মেঘে ছাপা হয় অজস্র জলজ পোস্টার!
মাটির মেয়েরা রোজ রোজ হাঁটে ইটের শহরে;
ক্ষণে ক্ষণে ভীষণ বদলায় রূপ-রস-ঘ্রাণ!
অঙ্গে অঙ্গে অনন্ত ঢেউ, আহা...
চোখের যুগল পুকুরে সাঁতরায়-
পুতুল, প্রজাপতি, পরী অথবা পাপের পাহাড়!
কেউ কি জানে? কেউ কি ভাবে?
বায়বীয় আর্তনাদ নীরবে লুকায়-
লোকাল বাসের চাকার হৃদয়!
পথের পাথরে প্রেম
কৃষ্ণপক্ষের এক টুকরো আকাশ কোলে নিয়ে-
সারারাত ভেবেছি ভীষণ!
কিছু কবিতা লিখবো এবার গল্পের আদলে।
নিশিজাগা অবুঝ তৃষ্ণায় তুমি-আমি পাশাপাশি,
নদীর বাঁকের মতো তোমার অদ্ভুত কোমরে-
আমার জড়ানো দুহাত চুপচাপ লিখে দিলো-
দু’চার লাইন প্রেমের কবিতা।
চাঁদহীন শেষরাতে থোকা থোকা আঁধার-
বাতাসের সাথে গড়াগড়ি খায়।
জড়াজড়ি তুমুল তুফান আমাদের বিছানায়!
ভোরভরা জানালায় রোদভরা ভোর দোর খুলে দিলে-
ফিরে ফিরে দেখি, ছিঁড়ে যাওয়া নরম চাদরে-
লেগে আছে উত্তাল রাতের পরম আদর!
রোদ এসে কেড়ে নিলে যাবতীয় বোধ,
পথে নেমে মনে হয়- পথের পাথরেও বুঝি
আজকাল লেখা থাকে নাগরিক প্রেম।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন