তাপস ভাস্করজ্যোতি দাস
কবিতা
লেখা যেনো একটা মোমবাতি জ্বালা প্রথমে
তারপর সারারাত একদৃষ্টিতে পুরোটা ক্ষয়ে
যেতে দেখা
সবটুকু
সলতে পুড়ে গিয়ে যতোক্ষন আগুনটা না
নিভছে
শেষ
লাইনটা শেষ হবেনা।
আরেকটু
বিস্তারিত বলতে গেলে
দৃশ্যটা জুম করতে
হবে
দেখা
যাবে কবির আরো একটা দায় আছে
;মোমবাতি
না
নেভা পর্জন্ত আগুনের শিখা
টাকে
হাত
দিয়ে ছুঁয়ে থাকতে হবে।
মুশকিল
হলো আগুনের বয়স বাড়লে
মোমবাতি ছোটো হয়
হাত
থেকে দূরে সরে যায় আগুনের ত্বক –
এই
ভাবে ছায়াও হারিয়ে যাবে ... যাক
হাত
মোমবাতি ছুঁয়ে ফেললে
আগুন
মারা যাবে
;
হাত
বেশী দূরে থাকলে
যতোটা
তাপ লাগার দরকার ততোটা লাগবেনা হাতে –
তাপ
না লাগলে জানবো কীকরে এই লেখাটারও
আঁচড়
কাটার মতো যথেষ্ট দাঁত নখ
ছিলো?
জানাটা
দরকার কারণ
পৃথিবীর
ভয়ংকরতম ঋতু তো
একটাই
- হৃদয়ে যখন শীত কাল।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন