১/- প্রিয় ক্ষ্যাপা চুর , আসি ?
চাঁদের ভঙ্গিমায় তাকালে মনে হলো, তুমি কি অনেক ?
কেবলই অনেক ?
আমি তো দু মুঠো লিপ্ত হয়ে আছি...মরে যাই, মরে যাই, পুরাতন জুড়ে
কত ছায়া, গড়াতে গড়াতে ছাদ থেকে বনতল আসে গাছটির নীচে
তাকে চাদর করে দিও, নিজের হাতটি নিও হাতে
জেনে রেখো আগামী পোকায় আমার নিজস্ব কাঁচ হবে
নিজে নিজে বধূ বলবে “দূরে চুর হয়ে আছি, এসেছি, বিকেল তুলে দেখো”
আপত্তি জানিও কিন্তু... তুমি এক দশা... সহজ, সরল হও জুতোদের মতো
মাটির মেঝেটি এই গ্রহে, এ গ্রহে ভুলের নাম জল
আর আকাশে অবিশ্বাস্য আছে
হেড-ডাউন হেড-ডাউন করো... তুমি পারোও বটে
স্পেলিং করে দেখছ আমাকে
২/-
ঈষৎ গাণিতিক। তারপরে তো সবই ওই রেললাইনের মতো তরিবৎ।
মুখ খারাপ করা ট্রেনের মতোই ধরো।
#
পায়ের ব্যথার মুখেও হারমোনিয়াম রাখি। বন্ধ কিন্তু। যেন নতুন গ্লাসে
গড়িয়ে পড়ছে নতুন গ্লাস। এবং উনি পাল্টা।
#
তা চাবির আবার মুখফোলানো। উঁহু, উঁহুটি চলে যাক। আঁচলে বাঁধা সেতুটি ফীল
করা যায়। বরঞ্চ চরণামৃত হোক জিভের। আড়ালে উঠোনে একটুখানি তরু, একাকী । রোমাঞ্চকর তার করুণা।
#
এবং তরুটির শিকড়ের চাঁদমুখেও এমন ব্যবচ্ছেদ ? বুদবুদ পেটানোর শব্দ শুনে কাঁদি। রাতে। একশো পাওয়ারের অভিনন্দন হে আমার ললাটে ।
৩/-
বহু পেলে বর্তে যাই । আপাতত ঠিকঠাক আছি। তিমিরে শান্ত এই পোড়া। যা বলেছ। সুস্থ নৌকোর দড়াম্। কিনা এই দামোদর। মাথায় স্রোতের ভ্রুকুট। আপাতত তাকে বিজলি বলে ডাকি।
মূর্চ্ছার মধ্যে ঘোরতর রেঁধে রাখা তুমি। আর বা কি ?
কলাগাছ শিয়রে ফুলঝুরি পাতা। যেন বহুৎ সহজ প্লবতা। সুনির্বাচিত রবীন্দ্রসঙ্গীতটি মর্মাহত। হতোই। হতোই ক্ষমা করো তীব্র ভালোবাসি।
#
আর না। মদের ভেতরে জলের মতো যোগাযোগ ভবন। হাঁটু মুড়ে বিচ্ছিন্ন ভূত। সেই তো দ্রবণই নাচবে। একটি দুলুক ভুলুক পুকার। দহরমে মহরমে। এবং আমি কারো একটা পোকা...
#
যেমন গাছে গাছ হয়। তেমনই ভ্রু-তে ভুরু। শুধু হারানো জাহাজ থেকে ছিপি নেমে এল চোখে। ধরো এক পূর্ন দুই-এর তিন আদর।
৪/- সজোরে দীদার
যখন হচ্ছো তুমি
আর এখন হচ্ছি আমি
#
রাঙা কুকুরের পাড়ে পড়ে আছে রোদ
অবেলাদাবাদ ঘুরে সরু সরু দেরী
এসেছে আঙুলে
সুতোর বাগান তুলে ঢুকছে রওশন
ঘণ্টায় ঘণ্টায় চোখে স্তব্ধঢং
রোজ আমার হামসকাল
হামি খাও আজ চৌঠা জানালা...
#
মাফিয়া দাঁড়াল ওই মাফিয়া হারাল চড়াই
ভাঙতে ভাঙতে কেউ পাখি
আঁচড়ের টঙে ও কাহার একা ?
কার থৈ থৈ?
আমি দেখে তফাৎ জোড়া এক নহবত
তোমার ফোড়নে ছিলাম আমি
মাঝে কে জানিলে না জানি
আমরণ তলপেট মোমবাতিটির
#
আদরনীয়া হাঁটো
পায়ের তলা এন্তার নোনতা হয়ে যাই
দুর, যার ভুরভুর করে ভুরু
তাকে চাদর করে দিও, নিজের হাতটি নিও হাতে
জেনে রেখো আগামী পোকায় আমার নিজস্ব কাঁচ হবে
নিজে নিজে বধূ বলবে “দূরে চুর হয়ে আছি, এসেছি, বিকেল তুলে দেখো”
আপত্তি জানিও কিন্তু... তুমি এক দশা... সহজ, সরল হও জুতোদের মতো
মাটির মেঝেটি এই গ্রহে, এ গ্রহে ভুলের নাম জল
আর আকাশে অবিশ্বাস্য আছে
হেড-ডাউন হেড-ডাউন করো... তুমি পারোও বটে
স্পেলিং করে দেখছ আমাকে
২/-
ঈষৎ গাণিতিক। তারপরে তো সবই ওই রেললাইনের মতো তরিবৎ।
মুখ খারাপ করা ট্রেনের মতোই ধরো।
#
পায়ের ব্যথার মুখেও হারমোনিয়াম রাখি। বন্ধ কিন্তু। যেন নতুন গ্লাসে
গড়িয়ে পড়ছে নতুন গ্লাস। এবং উনি পাল্টা।
#
তা চাবির আবার মুখফোলানো। উঁহু, উঁহুটি চলে যাক। আঁচলে বাঁধা সেতুটি ফীল
করা যায়। বরঞ্চ চরণামৃত হোক জিভের। আড়ালে উঠোনে একটুখানি তরু, একাকী । রোমাঞ্চকর তার করুণা।
#
এবং তরুটির শিকড়ের চাঁদমুখেও এমন ব্যবচ্ছেদ ? বুদবুদ পেটানোর শব্দ শুনে কাঁদি। রাতে। একশো পাওয়ারের অভিনন্দন হে আমার ললাটে ।
৩/-
বহু পেলে বর্তে যাই । আপাতত ঠিকঠাক আছি। তিমিরে শান্ত এই পোড়া। যা বলেছ। সুস্থ নৌকোর দড়াম্। কিনা এই দামোদর। মাথায় স্রোতের ভ্রুকুট। আপাতত তাকে বিজলি বলে ডাকি।
মূর্চ্ছার মধ্যে ঘোরতর রেঁধে রাখা তুমি। আর বা কি ?
কলাগাছ শিয়রে ফুলঝুরি পাতা। যেন বহুৎ সহজ প্লবতা। সুনির্বাচিত রবীন্দ্রসঙ্গীতটি মর্মাহত। হতোই। হতোই ক্ষমা করো তীব্র ভালোবাসি।
#
আর না। মদের ভেতরে জলের মতো যোগাযোগ ভবন। হাঁটু মুড়ে বিচ্ছিন্ন ভূত। সেই তো দ্রবণই নাচবে। একটি দুলুক ভুলুক পুকার। দহরমে মহরমে। এবং আমি কারো একটা পোকা...
#
যেমন গাছে গাছ হয়। তেমনই ভ্রু-তে ভুরু। শুধু হারানো জাহাজ থেকে ছিপি নেমে এল চোখে। ধরো এক পূর্ন দুই-এর তিন আদর।
৪/- সজোরে দীদার
যখন হচ্ছো তুমি
আর এখন হচ্ছি আমি
#
রাঙা কুকুরের পাড়ে পড়ে আছে রোদ
অবেলাদাবাদ ঘুরে সরু সরু দেরী
এসেছে আঙুলে
সুতোর বাগান তুলে ঢুকছে রওশন
ঘণ্টায় ঘণ্টায় চোখে স্তব্ধঢং
রোজ আমার হামসকাল
হামি খাও আজ চৌঠা জানালা...
#
মাফিয়া দাঁড়াল ওই মাফিয়া হারাল চড়াই
ভাঙতে ভাঙতে কেউ পাখি
আঁচড়ের টঙে ও কাহার একা ?
কার থৈ থৈ?
আমি দেখে তফাৎ জোড়া এক নহবত
তোমার ফোড়নে ছিলাম আমি
মাঝে কে জানিলে না জানি
আমরণ তলপেট মোমবাতিটির
#
আদরনীয়া হাঁটো
পায়ের তলা এন্তার নোনতা হয়ে যাই
দুর, যার ভুরভুর করে ভুরু
"আদরনীয়া হাঁটো
উত্তরমুছুনপায়ের তলা এন্তার নোনতা হয়ে যাই
দুর, যার ভুরভুর করে ভুরু"
ভালো লাগলো লেখা ।
প্রত্যেকটি অনবদ্য। শুভেচ্ছা :)
উত্তরমুছুন