সম্পাদকীয়
এই সময়টা পিকনিককে মনে করিয়ে দেয়। যেন কমলালেবু ,পিকনিক,বইমেলা আর কবিতাদের নিয়েএই শীতে খুব কাছের কোন বন্ধুর কাছে চলে গেছি। সে যেন বহুদিন ধরেই আমন্ত্রন জানিয়ে রেখেছিল এরকম শীতের মুহূর্ত গা ঘেঁসে একসাথে কাটানোর জন্যে ... আমার এক প্রিয় কবির কবিতা মনে পড়ে, একটা দুটো নয় পুরো একটা বই। সেই কোনকালে তিনি তার কবিতাগুলো দিয়ে শীতকালের কাছাকাছি আমায় নিয়ে চলে এসেছেন।
যাকগে, যেখানে শুরু করা যেত স্রেফ নামাস্তে দিয়ে সেখানে শীতকাল আর কবিতার সম্পর্কেই নাহয় শুরুটা হোলো। শুরু হলে এবার তাকে একটা গতিপথ দিতে হয় আমাদের, এদিকে যখন আমরা এ সংখ্যা পড়ছি হয়ত পৃথিবী তার গতিপথের অন্তিম প্রান্তে সূর্যের ছোঁয়াচ বাঁচিয়ে চলছে ... আমাদের কিন্তু খেয়াল থাকেনা পৃথিবী বা আমরা ছাড়া কে কখন কোন গতিপথে চলছি। বাংলা লিটল ম্যাগাজিন কিন্তু একটু একটু করে গতিপথ বদলাচ্ছে ব্লগ বা ওয়েব দুনিয়ার দিকে, অদূর ভবিষ্যতে হয়ত আমার শীতকালীন ব্লগ মেলাও পেতে পারি।
শীতকাল যখন এসেই পড়েছে প্রয়োজনীয় উষ্ণতা অন্তত সংগ্রহ করে নিতে হবেই আগামী তিনমাসের জন্যে – সামনেই শীতের পসরা সাজিয়ে কলকাতা আমাদের কাছে উপুড় করে দেবে আরও অনেক আনন্দের উপকরণ। আমরা কোনটা বেছে নোব সেটা এই মুহূর্তেই ভেবে রাখুন , কারণ এবারের পাগলামি ভরা ক্ষেপচুরিয়ানস হাতে পেলে আপনার সঙ্কল্প আর অটুট থাকবেনা এটুকু দাবি করাই যায়। কমলালেবু, পিকনিক নিয়ে শীত কাটাতে চাইলেও আপনার মস্তিষ্কে আমরা ঠুসে ঠাসে কবিতা ভরেই দোবো... এ পাগলামি যে থামার নয় কোনোকালেই।
টুটাফাটা আঁচড়গুলোর মোকাবিলায় শীতকালীন কোল্ডক্রিম হিসেবে রাখলাম এই সংখ্যাটি। অসংখ্য কবিতা, গদ্য, বেশ কিছু গল্প, প্রবন্ধ,রম্যরচনায় সাজিয়ে... ঠোঁটে মুখে আর মনেও খানিকটা মেখে তবেই শীত উপভোগ করতে বেরোবেন।
এই সময়টা পিকনিককে মনে করিয়ে দেয়। যেন কমলালেবু ,পিকনিক,বইমেলা আর কবিতাদের নিয়েএই শীতে খুব কাছের কোন বন্ধুর কাছে চলে গেছি। সে যেন বহুদিন ধরেই আমন্ত্রন জানিয়ে রেখেছিল এরকম শীতের মুহূর্ত গা ঘেঁসে একসাথে কাটানোর জন্যে ... আমার এক প্রিয় কবির কবিতা মনে পড়ে, একটা দুটো নয় পুরো একটা বই। সেই কোনকালে তিনি তার কবিতাগুলো দিয়ে শীতকালের কাছাকাছি আমায় নিয়ে চলে এসেছেন।
যাকগে, যেখানে শুরু করা যেত স্রেফ নামাস্তে দিয়ে সেখানে শীতকাল আর কবিতার সম্পর্কেই নাহয় শুরুটা হোলো। শুরু হলে এবার তাকে একটা গতিপথ দিতে হয় আমাদের, এদিকে যখন আমরা এ সংখ্যা পড়ছি হয়ত পৃথিবী তার গতিপথের অন্তিম প্রান্তে সূর্যের ছোঁয়াচ বাঁচিয়ে চলছে ... আমাদের কিন্তু খেয়াল থাকেনা পৃথিবী বা আমরা ছাড়া কে কখন কোন গতিপথে চলছি। বাংলা লিটল ম্যাগাজিন কিন্তু একটু একটু করে গতিপথ বদলাচ্ছে ব্লগ বা ওয়েব দুনিয়ার দিকে, অদূর ভবিষ্যতে হয়ত আমার শীতকালীন ব্লগ মেলাও পেতে পারি।
শীতকাল যখন এসেই পড়েছে প্রয়োজনীয় উষ্ণতা অন্তত সংগ্রহ করে নিতে হবেই আগামী তিনমাসের জন্যে – সামনেই শীতের পসরা সাজিয়ে কলকাতা আমাদের কাছে উপুড় করে দেবে আরও অনেক আনন্দের উপকরণ। আমরা কোনটা বেছে নোব সেটা এই মুহূর্তেই ভেবে রাখুন , কারণ এবারের পাগলামি ভরা ক্ষেপচুরিয়ানস হাতে পেলে আপনার সঙ্কল্প আর অটুট থাকবেনা এটুকু দাবি করাই যায়। কমলালেবু, পিকনিক নিয়ে শীত কাটাতে চাইলেও আপনার মস্তিষ্কে আমরা ঠুসে ঠাসে কবিতা ভরেই দোবো... এ পাগলামি যে থামার নয় কোনোকালেই।
টুটাফাটা আঁচড়গুলোর মোকাবিলায় শীতকালীন কোল্ডক্রিম হিসেবে রাখলাম এই সংখ্যাটি। অসংখ্য কবিতা, গদ্য, বেশ কিছু গল্প, প্রবন্ধ,রম্যরচনায় সাজিয়ে... ঠোঁটে মুখে আর মনেও খানিকটা মেখে তবেই শীত উপভোগ করতে বেরোবেন।
ক্ষেপচুরিয়াসের পক্ষে
রাজর্ষি মজুমদার
রাজর্ষি মজুমদার
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন