দুটি কবিতা
অরুনাচল দত্তচৌধুরী
আমার অসুখ
আমার অসুখ আজ। যদি আসো জানান দিও না।
আর যদি না ও আসো, ক্ষতি নেই। মনে যেন থাকে,
বলেছিলে একদিন শেষ হয়ে গেলে দেখাশোনা
নিজে না এলেও তুমি পাঠাবেই তোমার ছায়াকে।
মৃদু কলরব এনো ফেলে আসা পুরোনো স্মৃতির
একটু বাতাস, যাতে নিঃশ্বাসের কষ্ট কমে যায়।
বালিশের পাশে রেখো ছেঁড়াপথ… মাঠ… নদীতীর
কিছু জ্যোৎস্নার ফোঁটা রেখে যেও আকাশের গায়।
আমার অসুখ আজ। সে'রকম ওষুধ দিওনা।
জটিল ওষুধ দিলে জটিলতা বেড়ে যায় আরও।
বরং কপালে ঢালো মায়ামাখা শ্রূশ্রুষার কণা,
আর যদি জ্ঞান থাকে, তৃষ্ণাঠোঁটে চুমু দিতে পারো।
ছল
চলে গেলে বলে যাব। থেকে গেলে রোজই দেখা পাবে।
বন্ধ দরজা খুলে উঁকি দেব লোভীর স্বভাবে।
তখন তোমার হাতে স্বপ্নে ভেজান রঙ তুলি
চুরি করে দেখে নেব, না দেখান মায়াছবিগুলি।
জ্বালাতন দেব খুব। যদি কর না চেনার ভান,
বুঝে যাব এই ভান… এ'টুকুই চেনার প্রমান
অরুনাচল দত্তচৌধুরী
আমার অসুখ
আমার অসুখ আজ। যদি আসো জানান দিও না।
আর যদি না ও আসো, ক্ষতি নেই। মনে যেন থাকে,
বলেছিলে একদিন শেষ হয়ে গেলে দেখাশোনা
নিজে না এলেও তুমি পাঠাবেই তোমার ছায়াকে।
মৃদু কলরব এনো ফেলে আসা পুরোনো স্মৃতির
একটু বাতাস, যাতে নিঃশ্বাসের কষ্ট কমে যায়।
বালিশের পাশে রেখো ছেঁড়াপথ… মাঠ… নদীতীর
কিছু জ্যোৎস্নার ফোঁটা রেখে যেও আকাশের গায়।
আমার অসুখ আজ। সে'রকম ওষুধ দিওনা।
জটিল ওষুধ দিলে জটিলতা বেড়ে যায় আরও।
বরং কপালে ঢালো মায়ামাখা শ্রূশ্রুষার কণা,
আর যদি জ্ঞান থাকে, তৃষ্ণাঠোঁটে চুমু দিতে পারো।
ছল
চলে গেলে বলে যাব। থেকে গেলে রোজই দেখা পাবে।
বন্ধ দরজা খুলে উঁকি দেব লোভীর স্বভাবে।
তখন তোমার হাতে স্বপ্নে ভেজান রঙ তুলি
চুরি করে দেখে নেব, না দেখান মায়াছবিগুলি।
জ্বালাতন দেব খুব। যদি কর না চেনার ভান,
বুঝে যাব এই ভান… এ'টুকুই চেনার প্রমান
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন