গুচ্ছ কবিতা
সর্বেন্দ্র সাহা
(১)
ফিরে যাও বৃষ্টিভেজা রাত,
ফিরে যাও আমিষাশী চোখ;
ফিরে যাও বিবর্ণ ছায়া,
ফিরে যাও রক্তমাখা শোক...
ফিরে যাও আপোস-উপোস,
ফিরে যাও আন্তরিক চোট;
ফিরে যাও ক্লিন্ন আফসোস,
ফিরে যাও বীর্যহীন ঠোঁট...
ফিরে যাও যতদূর পারো –
ফিরে যাও,ফিরে যাও আরও...
এইভাবে সব ফিরে গেলে
দেখি, তুমি ফেরো কি না ফেরো!
(২)
আকাশ ভরা সূর্য-তারা, আঁজলাতে বৃষ্টিধারা
চাওনি।
তোমার কাছে চেয়েছিলাম রক্ততটের আলপনা –
দাওনি।
পথ ছিলো,পথিক ছিলো,পদাতিক তুমি পথের খোঁজ
নাওনি।
বুকের মধ্যে মুখ গুঁজেও বুক ফাটার শব্দ শুনতে
পাওনি।
বৃষ্টিতট,রক্তভূমি... এসব কোনোকিছুই তুমি
চাওনি।
(৩)
গুহামানবের কাছে প্রিয়া ছিলো সেইদিন –
একযোগে তারা তাক্ করেছিল তীর,
তীরের ফলায় শ্বাপদের শেষ দিন -
আর ধনুকের ছিলা কামনায় শিরশির!
ছিলায়-ফলায় জীবন-মৃত্যু নাচে
কিংশুক রঙে চঞ্চল চারিধার...
জানি,ইতিহাস আজও এই পথ ধরে বাঁচে -
রমণে ও রণে মিশে যায় শৃঙ্গার!
সর্বেন্দ্র সাহা
(১)
ফিরে যাও বৃষ্টিভেজা রাত,
ফিরে যাও আমিষাশী চোখ;
ফিরে যাও বিবর্ণ ছায়া,
ফিরে যাও রক্তমাখা শোক...
ফিরে যাও আপোস-উপোস,
ফিরে যাও আন্তরিক চোট;
ফিরে যাও ক্লিন্ন আফসোস,
ফিরে যাও বীর্যহীন ঠোঁট...
ফিরে যাও যতদূর পারো –
ফিরে যাও,ফিরে যাও আরও...
এইভাবে সব ফিরে গেলে
দেখি, তুমি ফেরো কি না ফেরো!
(২)
আকাশ ভরা সূর্য-তারা, আঁজলাতে বৃষ্টিধারা
চাওনি।
তোমার কাছে চেয়েছিলাম রক্ততটের আলপনা –
দাওনি।
পথ ছিলো,পথিক ছিলো,পদাতিক তুমি পথের খোঁজ
নাওনি।
বুকের মধ্যে মুখ গুঁজেও বুক ফাটার শব্দ শুনতে
পাওনি।
বৃষ্টিতট,রক্তভূমি... এসব কোনোকিছুই তুমি
চাওনি।
(৩)
গুহামানবের কাছে প্রিয়া ছিলো সেইদিন –
একযোগে তারা তাক্ করেছিল তীর,
তীরের ফলায় শ্বাপদের শেষ দিন -
আর ধনুকের ছিলা কামনায় শিরশির!
ছিলায়-ফলায় জীবন-মৃত্যু নাচে
কিংশুক রঙে চঞ্চল চারিধার...
জানি,ইতিহাস আজও এই পথ ধরে বাঁচে -
রমণে ও রণে মিশে যায় শৃঙ্গার!
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন