ফয়সল অভি
পাঠকের কাছে বই হলো টিউবয়েল চেপে হাত জড়িয়ে চাঁদের তালুতে জল খাবার মতো । আমার তোমার প্রশ্নের শুরু বেঁধে রাখা প্রাণ যখন আটক হলো সীমানায়,এই ভাবে অনুপ্রবেশ আসলো, ঠায় নিলো অন্ধকার পালানো সমস্ত আলোর বিশ্বাসঘাতক,খুন হলো না কারণ সেই পরিস্থিতির অনুভূতি মানবিক,পালানো গুলো ডুবন্ত মানুষের কাছে শুধু আশ্রয়,ঠায় ধরতে ধরতে কাঁধে ভর করলো পাহারা আর কলিজায় যে ঈশ্বর সংঘাতে আত্মা,এতো বন্ধন জড়ানো সম্পর্ক মুক্তির বিরুদ্ধে বেশ্যাপাড়া আর ঘর,আপনজনের মিছিল মানুষের ভেতর গুহা । এই আদিম আকাশ, পুরো পৃথিবীর শূন্যতা জুড়ে মানুষ মানুষ,পিঁপড়ে । এখনও পিঁপড়ের কামড় শুকতারা এই শরীরে মাখা,রোদে পোড়া জলে ভেজা কাদায় শ্যামল দৃষ্টিতে কিছু কথা থাকে,যে হারিকেন বধূর কথা জানে না সেই আলোর নোলক রিকশার নগর সোডিয়াম,আমি তুমি রঙ ঝুলে থাকে ঐ প্রান্তরের নিস্তব্ধ নির্জনে,এই ক্ষরণ চিৎকারে,ঋতুতে,শরীরে শরীরে বিষণ্ন রাত্রি নিয়ে বিছানায় বালিশে চাদরের মতো শংকা,ঐ নির্লিপ্ত ঘুম জাগা গুটি গুটি জোনাকির সবুজে লাফ নেই বলে নির্মিলিত বিস্তার আঁকা যায় না তার মানচিত্র,শূন্য দেয়ালে তাকিয়ে তাকিয়ে বোবা ঐ ডানা থাকলেই মাতাল এই ঘোড়া দৌড় মনে মনে ভাবছে,একা নিঃসঙ্গ মৃত্যু পর জীবন ফিরে পাখিতে, পাখনায়,বৃক্ষের দাঁড়ানো সন্ধ্যার দীঘল চুল উড়ানো চকচকে সময়,ভাগ হয়ে যাওয়া সেই কালের রঙে কখনও এপাশে আবার কখনও ওপাশে । তুমি ঘুমিয়ে পড়লে শিকার আস্তানা ছাড়ে, ফিরে যাওয়া ঠিকানা পর্যন্ত প্রবল বর্ষণে ধুয়ে যায় পুরনো দিন,আসা যাওয়া ক্ষয়ের জামা পড়া শোক নিয়ে সভ্যতা তুমি ভীষণ পরিপাটি কাঁচে ঘেরা সুস্বাদু কাঁকড়া,সমাজ তুমি জালে আটক উপজীব্য মাছ,পরিবার পশুর মতো মায়া আর হিংস্র,প্রার্থনা তুমি গেইট খোলা মধ্যরাত্রি পাথরে ক্যালেন্ডার,প্রণয় তুমি গোসলে উল্লসিত পায়ের তালুতে ভোর,চাইলেই হয় শিহরণ, বেঁচে থাকা মানুষের প্রমাণ
পাঠকের কাছে বই হলো টিউবয়েল চেপে হাত জড়িয়ে চাঁদের তালুতে জল খাবার মতো । আমার তোমার প্রশ্নের শুরু বেঁধে রাখা প্রাণ যখন আটক হলো সীমানায়,এই ভাবে অনুপ্রবেশ আসলো, ঠায় নিলো অন্ধকার পালানো সমস্ত আলোর বিশ্বাসঘাতক,খুন হলো না কারণ সেই পরিস্থিতির অনুভূতি মানবিক,পালানো গুলো ডুবন্ত মানুষের কাছে শুধু আশ্রয়,ঠায় ধরতে ধরতে কাঁধে ভর করলো পাহারা আর কলিজায় যে ঈশ্বর সংঘাতে আত্মা,এতো বন্ধন জড়ানো সম্পর্ক মুক্তির বিরুদ্ধে বেশ্যাপাড়া আর ঘর,আপনজনের মিছিল মানুষের ভেতর গুহা । এই আদিম আকাশ, পুরো পৃথিবীর শূন্যতা জুড়ে মানুষ মানুষ,পিঁপড়ে । এখনও পিঁপড়ের কামড় শুকতারা এই শরীরে মাখা,রোদে পোড়া জলে ভেজা কাদায় শ্যামল দৃষ্টিতে কিছু কথা থাকে,যে হারিকেন বধূর কথা জানে না সেই আলোর নোলক রিকশার নগর সোডিয়াম,আমি তুমি রঙ ঝুলে থাকে ঐ প্রান্তরের নিস্তব্ধ নির্জনে,এই ক্ষরণ চিৎকারে,ঋতুতে,শরীরে শরীরে বিষণ্ন রাত্রি নিয়ে বিছানায় বালিশে চাদরের মতো শংকা,ঐ নির্লিপ্ত ঘুম জাগা গুটি গুটি জোনাকির সবুজে লাফ নেই বলে নির্মিলিত বিস্তার আঁকা যায় না তার মানচিত্র,শূন্য দেয়ালে তাকিয়ে তাকিয়ে বোবা ঐ ডানা থাকলেই মাতাল এই ঘোড়া দৌড় মনে মনে ভাবছে,একা নিঃসঙ্গ মৃত্যু পর জীবন ফিরে পাখিতে, পাখনায়,বৃক্ষের দাঁড়ানো সন্ধ্যার দীঘল চুল উড়ানো চকচকে সময়,ভাগ হয়ে যাওয়া সেই কালের রঙে কখনও এপাশে আবার কখনও ওপাশে । তুমি ঘুমিয়ে পড়লে শিকার আস্তানা ছাড়ে, ফিরে যাওয়া ঠিকানা পর্যন্ত প্রবল বর্ষণে ধুয়ে যায় পুরনো দিন,আসা যাওয়া ক্ষয়ের জামা পড়া শোক নিয়ে সভ্যতা তুমি ভীষণ পরিপাটি কাঁচে ঘেরা সুস্বাদু কাঁকড়া,সমাজ তুমি জালে আটক উপজীব্য মাছ,পরিবার পশুর মতো মায়া আর হিংস্র,প্রার্থনা তুমি গেইট খোলা মধ্যরাত্রি পাথরে ক্যালেন্ডার,প্রণয় তুমি গোসলে উল্লসিত পায়ের তালুতে ভোর,চাইলেই হয় শিহরণ, বেঁচে থাকা মানুষের প্রমাণ
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন