আরাম
অলভ্য ঘোষ
গড়ের মাঠে পাঁঠা
গুল চড়ে বেড়াচ্ছে ; দেদার
ঘাস চিবিয়ে চিবিয়ে ।
লাল লকলকে শিশ্ন
টা
তরোয়ালের মত খাপ খেকে
ঢুকছে বেরুচ্ছে !
রক্তের সাদ চাইছে
।মৈথুনে ক্লান্ত হয়ে
কোন কোন পাঁঠা ঝিমচ্ছে
;
চাঙ্গা হয়ে নিতে
।
ছাগল চরান লোক টা
ভগবানের মত
পাঁঠাদের কেলেঙ্কারি দেখে
একঘেয়েমি বোধ করে আজকাল
।
হাল ছেড়ে দিয়েছে
।
মর
গে
যা
! চড়ে বেড়া ; দিনান্তে
গুনতি মিলিয়ে নেব
।
এমন ভাবখানার উদাসীনতা থেকে
জন্ম ।
কাকেরা বাঁচার ময়লা
রসদ পাঁঠাদের কান , নাক
, পিঠ , পাছা থেকে
খুবলিয়ে খুবলিয়ে খাচ্ছে
।
এইডস এর ভয়হীন ভাবে
আরামে
চোখ বন্ধ করে
ফেলেছে কোন কোন পাঁঠা
।কোনটার লকলকে
লাউ ডগা সাপ
টা
নিয়ে ঠুকরে খেলছে কাকেরা
।একটা পাঁঠার থক
থকে
সাদা বাদামি বীর্য
পড়ে-গেল । যৌনকর্মী
কাকেরা সেটুকুও
মাটি থেকে তুলে
খেল খুটে খুটে ।
বুক পিঠ খোলা
পোশাকে দূরে রাত পরী
রা
অপেক্ষা করছে রাত্রি নামার
।
রাতের অন্ধকারে তারা
পেঁচা নয় কাক হবে
।
আরামের বিনিময়ে পেট
ভরাবে তারা ! সমাজ
বিন্যাসের ধারাপাতে কার আরাম
কার কার
বেঁচে থাকার উপার্জন
হয়ে চলেছে আদিকাল থেকে
।
আমাদের
মজ্জায় মজ্জায় মুখস্থ
নামতাটা কেউ বদলে দিচ্ছে
না
!
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন