দেবযানী বসু
আপ্তবাক্য
জলে না নামা নৌকোর ডাকাডাকিতে বয়স জাঁকিয়ে উঠছে
জল নৌকো বয়স
কোমরে কোমরে জড়াজড়ি
ওরা দেখেছে
অ্যাকাসিয়া গাছের শাখায় শাখায় শঙ্খমমতা
গ্লাসে ঘুমিয়ে
পড়ছে রাত
গ্লাস ছুটছে
স্পিডোমিটারে
পানপাত্রে
জমছে মিথেন বদনাম ফালতু
দোষ তো
মৈথুনক্রিয়ার
ভাস্কর্যের
শেষ স্পর্শ লাগছে ইলাস্টিক ছেঁড়া হৃদয়ে
সাদাচুলের
চাহিদা ভিজে ভিজে নীল বারুদ
ঘিঞ্জি ঘরের
কুঞ্জ চোখে লকদুয়ার ব্যবহারে কি যে পাবো
তিলপিঠ
তোমার আঙুল
দৃষ্টি ফেলেছে আমার দিকে । ঝেঁপে আসা পয়সার নুলো হাত ফুলো পা । ছায়ার আপন
সন্দেহ... চকোলেট বক্সে তরুণ অস্থি ... তাদের প্রত্নকথা ... গাছের ভঙ্গিমা নিয়ে
ঘুমোতে যাই , জেগে উঠি বালিসাপের নাচে ।
ক্ষয়া হাড়ের
বন্দনাগানে জেগে ওঠে প্লাজা, স্কয়ার আর ডেয়ারি । ঘুঘুগন্ধে অমলিন খড়ের সংসার।
ভেষজ অশ্রু ধার নেয় নদী । আত্মীয়কণা লেগে থাকে নদীভাসা কাঠে । গাছভাঙা কথার মাঝে
রাসের শ্রাবণলীলা তিলসন্ন্যাস দেয়। প্রতিবার বাউলা মৈথুন শেষে ছাপ্পান্নটি তিল
থেকে একমুঠো হারিয়ে যায়।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন