শোন মেয়ে তুই শুভেন্দু ধাড়া
-১-
এমন ছিল না, ছিল নব্বই ডিগ্রি দেওয়ালের
চার পাড়ে হতাশার কারুকাজ । বাদিবিবাদী মিনিট গুলো
পথ পায়নি। এমনিতে কোন অনুকম্পাও
আমন্ত্রণ দিয়ে যেত না...
ইতস্তত দরজায় কিছু দুরন্ত ইচ্ছা,
কল কব্জায় মরচে এলে ট্রে উপচে বিম্বিত তুলির
শরীরী ঠিকানায় কার্বনের অধিক জ্বর ।
ধাপে নেমে যেতে যেতে ভিখারি ক্যানভাস
বিবর্ণ রেখায় – একাকী ।
এমন ছিল না, হঠাৎ পাতা ছিঁড়ে অবাধ্য স্পর্শক
এক ঝাপটায় জানালা উল্টে লুটপাট যত ব্যথার আলেখ্য
চাঁদ ছুঁয়ে অভিসারী রাতমগ্ন ঢেউ এলে
নিভৃত ঝাউয়ে তথাকথিত বেনিয়মের দিকে ছুটে যায়
দশ বাই দশের ক্ষেত্রফল ।
এমনও নয় পুরোপুরি - শোন মেয়ে তুই
নীল.. নীল ..নিমগ্ন তটভূমি ফাগুনি প্রতাপে থর থর
কি আছে প্রান্তে ! জানেনা সে জানতে পারেনি
দোলাচলে কখন যে নড়ে উঠল প্লেট বুঝতেও পারেনি
সুনামীতে ভেসেছে কবেই
-২-
পালকে উস্কানির পর
সা থেকে সা’য় ক্রমশ বৃত্তাকার আঙ্গুল ।
অথচ ফ্লাই ওভার অগত্যা ঐকিক নিয়ম অসম্পূর্ণ রেখে
কিছু হাড়পালায় ফিরল সেই রাজপথে ...
স্পষ্টত ঝাঁ চক চকে
জমা খরচে ।
এপারে অবুঝ কাঁচা পথটুকুই ধীরে ধীরে আলস্য ভেঙ্গে যায়
যায় এখনও ফল্গু কথায়- বেহিসাবি দিন ।
ট্রয়ের সীমানা থেকে মৃত্যুবাণ ফিরিয়ে বাতেলা হাওয়া
পিয়ানো ছুঁয়েছে স্বয়ং –পাতা চুইয়ে পড়ছে
টুপ টাপ অঙ্গীকার
চুপ.. শোন মেয়ে তুই – শোন, ঐ চুলের হেলদোল …
-১-
এমন ছিল না, ছিল নব্বই ডিগ্রি দেওয়ালের
চার পাড়ে হতাশার কারুকাজ । বাদিবিবাদী মিনিট গুলো
পথ পায়নি। এমনিতে কোন অনুকম্পাও
আমন্ত্রণ দিয়ে যেত না...
ইতস্তত দরজায় কিছু দুরন্ত ইচ্ছা,
কল কব্জায় মরচে এলে ট্রে উপচে বিম্বিত তুলির
শরীরী ঠিকানায় কার্বনের অধিক জ্বর ।
ধাপে নেমে যেতে যেতে ভিখারি ক্যানভাস
বিবর্ণ রেখায় – একাকী ।
এমন ছিল না, হঠাৎ পাতা ছিঁড়ে অবাধ্য স্পর্শক
এক ঝাপটায় জানালা উল্টে লুটপাট যত ব্যথার আলেখ্য
চাঁদ ছুঁয়ে অভিসারী রাতমগ্ন ঢেউ এলে
নিভৃত ঝাউয়ে তথাকথিত বেনিয়মের দিকে ছুটে যায়
দশ বাই দশের ক্ষেত্রফল ।
এমনও নয় পুরোপুরি - শোন মেয়ে তুই
নীল.. নীল ..নিমগ্ন তটভূমি ফাগুনি প্রতাপে থর থর
কি আছে প্রান্তে ! জানেনা সে জানতে পারেনি
দোলাচলে কখন যে নড়ে উঠল প্লেট বুঝতেও পারেনি
সুনামীতে ভেসেছে কবেই
-২-
পালকে উস্কানির পর
সা থেকে সা’য় ক্রমশ বৃত্তাকার আঙ্গুল ।
অথচ ফ্লাই ওভার অগত্যা ঐকিক নিয়ম অসম্পূর্ণ রেখে
কিছু হাড়পালায় ফিরল সেই রাজপথে ...
স্পষ্টত ঝাঁ চক চকে
জমা খরচে ।
এপারে অবুঝ কাঁচা পথটুকুই ধীরে ধীরে আলস্য ভেঙ্গে যায়
যায় এখনও ফল্গু কথায়- বেহিসাবি দিন ।
ট্রয়ের সীমানা থেকে মৃত্যুবাণ ফিরিয়ে বাতেলা হাওয়া
পিয়ানো ছুঁয়েছে স্বয়ং –পাতা চুইয়ে পড়ছে
টুপ টাপ অঙ্গীকার
চুপ.. শোন মেয়ে তুই – শোন, ঐ চুলের হেলদোল …
0 comments:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন