পিন্টুর মৎস্যরাজ
রামকৃষ্ণ ভট্টাচার্য্য
বাবা বাজার থেকে জিওল মাছ আনলেই পিন্টু সেগুলোকে প্যাট প্যাট করে চেয়ে দেখে । চিমটে দিয়ে ধরে কয়েকটাকে ছেড়েও দিয়েছে । কিন্তু, সেই মৎস্যরাজকে আর খুঁজেই পাচ্ছে না !
প্রত্যেকবার ভাবে, এবার বোধহয় ছাড়া পেয়ে মাছটা বলবে- পিন্টু, তুমি আমার প্রাণ বাঁচালে । তোমাকে আমি আশীর্বাদ করছি । এবার থেকে যা চাইবে খালি বলবে – মৎস্যরাজের আদেশে যেটা চাইছি সেটা হোক । কাজটা আপনা- আপনি হয়ে যাবে ।
সে সব তো হয়ই না, উল্টে রান্নার সাধনা মাসি মাছ কম পড়লে চেঁচামেচি করে বাড়ি মাথায় করে । আর, কপালে জোটে মায়ের বকুনি !
মাছ ছাড়ার পর ভেবেছে, আরে ! কাছে পিঠে তো কোনো পুকুর- টুকুর নেই । তালে বাঁচবে কি করে ওরা?
বাবার মামা, ক্ষেতুদাদুর কাছ থেকে রাশিয়ান না চাইনিজ রূপকথাটা শুনেছিল পিন্টু । মৎস্যরাজ বলে নাকি সত্যিই আছে কোথাও ।
ক্ষেতু- দাদু হঠাৎ করে তার সন্ধান পেয়ে, অঙ্কেতে বড় পাশটাশ দিয়ে এক নামকরা কলেজে মাস্টারি করত । এখন অবসর নিয়েছেন ।
ক্লাস ওয়ার্ক কপিতে ম্যাডাম প্রশ্ন করেছিলেন – H2O র মানে লিখতে । পিন্টু লিখেছিল:- H- I- J- K- L- M- N -O ।
উত্তর দেখে ম্যাডাম বলেছিলেন :- পিন্টু, তুই দেখছি একদিন কেমিষ্ট্রিতে নোবেল প্রাইজ পাবি।
যত দোষ বঙ্কার । ওই তো বলেছিল নেটে নাকি জলের নতুন এম্পিরিক্যাল ফরমুলা বেরিয়েছে । H2O মানে জল ঠিকই, তবে আজকাল জলদূষণ হচ্ছে । তাই সহজ এই নতুন সিম্বল বেরিয়েছে । অ্যালফাবেটের লেটারগুলো ঠিক থাকল আর জলের দূষণটাও ঠিকঠাকভাবে লেখা গেল ।
অপমানের শোধ নেবার জন্য,বঙ্কার জন্য তলে তলে ফাঁদ পেতেছিল পিন্টু । সুযোগও এসে গেল । থার্ড ল্যাঙ্গোয়েজ ক্লাসে, হিন্দি ম্যাম একটা নোটস্ দিয়ে বলেছিলেন – এটার ফোটোকপি করেনিও তোমরা ।
ফাঁপরে পড়েছিল সবাই! পিন্টু বলেছিল- হিন্দি জেরক্স বা ফটোকপি তো সব জায়গায় হয় না! আমাকে দে, বাবাকে বলে ধর্মতলার আপিস চত্ত্বর থেকে চল্লিশটা কপি করিয়ে আনবো ।
পরে, ফোটোকপির ব্যাপারটা বঙ্কা বুঝে, কিছু না বললেও পিন্টুকে নাম দিয়েছিল- এইচ টু ও।
তারপর থেকেই পিন্টুকে ওর ক্লাস সেভেনের সবাই এইচ-টু-ও বলে ডাকতে শুরু করেছে । মৎস্যরাজকে একবার যদি পায়, তবে আর পড়াশোনাই করবে না । খালি কম্পুতে গেম খেলে, মৎস্যরাজের আদেশে মগজে সব পড়া সড়াৎ করে ঢুকে, পিন্টুকে সব বিষয়েই একশো তে একশো পাইয়ে দেবে । চাই কি পরে সত্যি সত্যি নোবেল পেয়ে ম্যাডামকে, অবাক করাতে পারে ।
ক্ষেতু- দাদুর কী মজা ! একদিন প্রচণ্ড বৃষ্টির মধ্যে একেবারে শুকনো অবস্থায় বাড়িতে এসেছিলেন ।
না ভিজে, কীভাবে শুকনোভাবে এসেছেন জিজ্ঞেস করাতে দাদু বলেছিল :-ওই যে প্রচণ্ড বৃষ্টির মধ্যে যে ফাঁক গুলো আছে, সেগুলোর মধ্যে দিয়ে এসেছি । এটা সেই মৎস্যরাজের আদেশের কৃপার ফল- বুজলি, পিন্টু ! একটা জিওল মাছকে পুকুরে ছেড়ে দেওয়াতে এই বরটা পেয়েছিলাম । মাছটা ছিল, মাছেদের রাজা । এই রূপকথাটা ছোটবেলায় পড়েছিলাম । তারপর থেকেই তক্কে তক্কে ছিলাম । আর, হাতে চলে এলো বরটা ।
মার মুচকী হাসার কারণটা বুঝতে পারেনি পিন্টু । সাধনা মাসী ইশারায় বাবার গাড়ীটা যে কেন দেখালো, সেটা আজও বোঝেনি ।
দাদু এলে অনেক মজার ঘটনার কথাও জানা যায় । শান্তিনিকেতনের খোয়াইতে একটা মাঠে দুটো সাপকে দেখেছিল দাদু । একটা সাপ, আরেকটা সাপের ল্যাজ মুখে দিয়ে আছে । আবার ওই সাপটা প্রথম সাপটার ল্যাজ মুখে দিয়ে আছে । এই করে করে দুটো সাপনিজেদেরকে খেয়ে ফেলে অদৃশ্য হয়ে গেল ।
গাড়ীতে ফেরার পথে, রাস্তার গাড্ডাগুলোও আপনা- আপনি নিজেদের মতো করে সরে সরে রাস্তা করে দিচ্ছিল । ফলে কোনো ঝাঁকুনিও ছিল না । আরামসে একটুও ঝাঁকুনি না খেয়ে, দাদু ফিরে এসেছিল কোলকাতায় ।
ছোটবেলায় ইতিহাসে প্রশ্ন এসেছিল- প্রথম মুঘল সম্রাট বাবরের সম্বন্ধে যাহা জানো- লেখ ।
দাদু, খালি বইতে দেখা বাবরের ছবিটা এঁকে দিয়ে খাতা জমা দিয়েছিল মাষ্টারমশায়ের কাছে।
তারপর একশোতে একশো পাওয়া দাদুকে নিয়ে খুব হৈ চৈ হয়েছিল কয়েকদিন । পরীক্ষক নাকি ইতিহাস বইয়ের চারশো কুড়ি নম্বর পাতার পুরো লেখাটা হুবহু খাতায় লেখা দেখেছিলেন । বাবরের ছবিটা ভ্যানিস্ । এটা নাকি খবরের কাগজেও বেরিয়েছিল ।
দাদুরও নোবেল পাবার কথা । তবে, সেটা ভয়ে ছেড়ে দ্যায় । রবি ঠাকুরের নোবেল পদকটা চুরি যাবার পর এই রিস্কটা দাদু নেয়নি । একটা সম্পদ নষ্ট হবে ।
কেউ তো আর জানতো না, সবই মৎস্যরাজের কৃপা ! তাই পিন্টুর এই আপ্রাণ মৎস্যরাজের খোঁজ। পিন্টু আবার কিছুটা ভুলো । এই তো সেদিন ! অঙ্কের ক্লাস টেস্টে প্রশ্ন এসেছিল :-
অবশ্যম্ভাবী গার্জ্জেন কল ! ফলে, মায়ের মুখ গোমড়া আর বাবা হো হো করে দিলোখোলা হেসে বলেছিল- পিন্টুর মাথায় খেলেও বটে ।
ক্ষেতুদাদুকে অনুরোধ করে ডেকেছিল মা বাড়িতে । ঘিয়ে ভাজা ফুলকো লুচি আর সাদা তরকারি খাইয়ে বলেছিল মা :-
কি যে সব ঢোকান পিন্টুটার মাথায় ! আজগুবি সব ব্যাপার মাথায় নিয়ে ঘোরে বলে, এইসব উদ্ভট চিন্তা আসে ।
দাদু বলেছিলেন :- দ্যাখো বৌমা ! বাচ্চারা যদি কল্পনাপ্রবণ না হয়, তালে কোনো কাজই ঠিকঠাকভাবে করতে পারবে না । আগে ওদের কল্পনার সুযোগটা দাও ! তালেই দেখবে, ধীরে ধীরে বাস্তবের সঙ্গে কল্পনার ফারাকটা বুঝতে পারবে । তবেই না, পড়াশোনা আসবে ? নো ইমাজিনেশান- হিউম্যান ক্যান নট এগজিড্ । পড়ার ব্যাগটা কাঁধে ঝুললে হবে না । প্রকৃত শিক্ষায় শিক্ষিত হতে হবে ।
খড়্গপুরের আইআইটির কম্পিউটার এঞ্জিনিয়ারিংএর দ্বিতীয় বর্ষের ছাত্র পিন্টুর আজকাল ওই কথা গুলো মনে পড়লেই নিজের মনেই হাসে ।
মৎস্যরাজরা সত্যিই আছে- ক্ষেতুদাদুদের ছদ্মবেশে ।
বাবা বাজার থেকে জিওল মাছ আনলেই পিন্টু সেগুলোকে প্যাট প্যাট করে চেয়ে দেখে । চিমটে দিয়ে ধরে কয়েকটাকে ছেড়েও দিয়েছে । কিন্তু, সেই মৎস্যরাজকে আর খুঁজেই পাচ্ছে না !
প্রত্যেকবার ভাবে, এবার বোধহয় ছাড়া পেয়ে মাছটা বলবে- পিন্টু, তুমি আমার প্রাণ বাঁচালে । তোমাকে আমি আশীর্বাদ করছি । এবার থেকে যা চাইবে খালি বলবে – মৎস্যরাজের আদেশে যেটা চাইছি সেটা হোক । কাজটা আপনা- আপনি হয়ে যাবে ।
সে সব তো হয়ই না, উল্টে রান্নার সাধনা মাসি মাছ কম পড়লে চেঁচামেচি করে বাড়ি মাথায় করে । আর, কপালে জোটে মায়ের বকুনি !
মাছ ছাড়ার পর ভেবেছে, আরে ! কাছে পিঠে তো কোনো পুকুর- টুকুর নেই । তালে বাঁচবে কি করে ওরা?
বাবার মামা, ক্ষেতুদাদুর কাছ থেকে রাশিয়ান না চাইনিজ রূপকথাটা শুনেছিল পিন্টু । মৎস্যরাজ বলে নাকি সত্যিই আছে কোথাও ।
ক্ষেতু- দাদু হঠাৎ করে তার সন্ধান পেয়ে, অঙ্কেতে বড় পাশটাশ দিয়ে এক নামকরা কলেজে মাস্টারি করত । এখন অবসর নিয়েছেন ।
ক্লাস ওয়ার্ক কপিতে ম্যাডাম প্রশ্ন করেছিলেন – H2O র মানে লিখতে । পিন্টু লিখেছিল:- H- I- J- K- L- M- N -O ।
উত্তর দেখে ম্যাডাম বলেছিলেন :- পিন্টু, তুই দেখছি একদিন কেমিষ্ট্রিতে নোবেল প্রাইজ পাবি।
যত দোষ বঙ্কার । ওই তো বলেছিল নেটে নাকি জলের নতুন এম্পিরিক্যাল ফরমুলা বেরিয়েছে । H2O মানে জল ঠিকই, তবে আজকাল জলদূষণ হচ্ছে । তাই সহজ এই নতুন সিম্বল বেরিয়েছে । অ্যালফাবেটের লেটারগুলো ঠিক থাকল আর জলের দূষণটাও ঠিকঠাকভাবে লেখা গেল ।
অপমানের শোধ নেবার জন্য,বঙ্কার জন্য তলে তলে ফাঁদ পেতেছিল পিন্টু । সুযোগও এসে গেল । থার্ড ল্যাঙ্গোয়েজ ক্লাসে, হিন্দি ম্যাম একটা নোটস্ দিয়ে বলেছিলেন – এটার ফোটোকপি করেনিও তোমরা ।
ফাঁপরে পড়েছিল সবাই! পিন্টু বলেছিল- হিন্দি জেরক্স বা ফটোকপি তো সব জায়গায় হয় না! আমাকে দে, বাবাকে বলে ধর্মতলার আপিস চত্ত্বর থেকে চল্লিশটা কপি করিয়ে আনবো ।
পরে, ফোটোকপির ব্যাপারটা বঙ্কা বুঝে, কিছু না বললেও পিন্টুকে নাম দিয়েছিল- এইচ টু ও।
তারপর থেকেই পিন্টুকে ওর ক্লাস সেভেনের সবাই এইচ-টু-ও বলে ডাকতে শুরু করেছে । মৎস্যরাজকে একবার যদি পায়, তবে আর পড়াশোনাই করবে না । খালি কম্পুতে গেম খেলে, মৎস্যরাজের আদেশে মগজে সব পড়া সড়াৎ করে ঢুকে, পিন্টুকে সব বিষয়েই একশো তে একশো পাইয়ে দেবে । চাই কি পরে সত্যি সত্যি নোবেল পেয়ে ম্যাডামকে, অবাক করাতে পারে ।
ক্ষেতু- দাদুর কী মজা ! একদিন প্রচণ্ড বৃষ্টির মধ্যে একেবারে শুকনো অবস্থায় বাড়িতে এসেছিলেন ।
না ভিজে, কীভাবে শুকনোভাবে এসেছেন জিজ্ঞেস করাতে দাদু বলেছিল :-ওই যে প্রচণ্ড বৃষ্টির মধ্যে যে ফাঁক গুলো আছে, সেগুলোর মধ্যে দিয়ে এসেছি । এটা সেই মৎস্যরাজের আদেশের কৃপার ফল- বুজলি, পিন্টু ! একটা জিওল মাছকে পুকুরে ছেড়ে দেওয়াতে এই বরটা পেয়েছিলাম । মাছটা ছিল, মাছেদের রাজা । এই রূপকথাটা ছোটবেলায় পড়েছিলাম । তারপর থেকেই তক্কে তক্কে ছিলাম । আর, হাতে চলে এলো বরটা ।
মার মুচকী হাসার কারণটা বুঝতে পারেনি পিন্টু । সাধনা মাসী ইশারায় বাবার গাড়ীটা যে কেন দেখালো, সেটা আজও বোঝেনি ।
দাদু এলে অনেক মজার ঘটনার কথাও জানা যায় । শান্তিনিকেতনের খোয়াইতে একটা মাঠে দুটো সাপকে দেখেছিল দাদু । একটা সাপ, আরেকটা সাপের ল্যাজ মুখে দিয়ে আছে । আবার ওই সাপটা প্রথম সাপটার ল্যাজ মুখে দিয়ে আছে । এই করে করে দুটো সাপনিজেদেরকে খেয়ে ফেলে অদৃশ্য হয়ে গেল ।
গাড়ীতে ফেরার পথে, রাস্তার গাড্ডাগুলোও আপনা- আপনি নিজেদের মতো করে সরে সরে রাস্তা করে দিচ্ছিল । ফলে কোনো ঝাঁকুনিও ছিল না । আরামসে একটুও ঝাঁকুনি না খেয়ে, দাদু ফিরে এসেছিল কোলকাতায় ।
ছোটবেলায় ইতিহাসে প্রশ্ন এসেছিল- প্রথম মুঘল সম্রাট বাবরের সম্বন্ধে যাহা জানো- লেখ ।
দাদু, খালি বইতে দেখা বাবরের ছবিটা এঁকে দিয়ে খাতা জমা দিয়েছিল মাষ্টারমশায়ের কাছে।
তারপর একশোতে একশো পাওয়া দাদুকে নিয়ে খুব হৈ চৈ হয়েছিল কয়েকদিন । পরীক্ষক নাকি ইতিহাস বইয়ের চারশো কুড়ি নম্বর পাতার পুরো লেখাটা হুবহু খাতায় লেখা দেখেছিলেন । বাবরের ছবিটা ভ্যানিস্ । এটা নাকি খবরের কাগজেও বেরিয়েছিল ।
দাদুরও নোবেল পাবার কথা । তবে, সেটা ভয়ে ছেড়ে দ্যায় । রবি ঠাকুরের নোবেল পদকটা চুরি যাবার পর এই রিস্কটা দাদু নেয়নি । একটা সম্পদ নষ্ট হবে ।
কেউ তো আর জানতো না, সবই মৎস্যরাজের কৃপা ! তাই পিন্টুর এই আপ্রাণ মৎস্যরাজের খোঁজ। পিন্টু আবার কিছুটা ভুলো । এই তো সেদিন ! অঙ্কের ক্লাস টেস্টে প্রশ্ন এসেছিল :-
অবশ্যম্ভাবী গার্জ্জেন কল ! ফলে, মায়ের মুখ গোমড়া আর বাবা হো হো করে দিলোখোলা হেসে বলেছিল- পিন্টুর মাথায় খেলেও বটে ।
ক্ষেতুদাদুকে অনুরোধ করে ডেকেছিল মা বাড়িতে । ঘিয়ে ভাজা ফুলকো লুচি আর সাদা তরকারি খাইয়ে বলেছিল মা :-
কি যে সব ঢোকান পিন্টুটার মাথায় ! আজগুবি সব ব্যাপার মাথায় নিয়ে ঘোরে বলে, এইসব উদ্ভট চিন্তা আসে ।
দাদু বলেছিলেন :- দ্যাখো বৌমা ! বাচ্চারা যদি কল্পনাপ্রবণ না হয়, তালে কোনো কাজই ঠিকঠাকভাবে করতে পারবে না । আগে ওদের কল্পনার সুযোগটা দাও ! তালেই দেখবে, ধীরে ধীরে বাস্তবের সঙ্গে কল্পনার ফারাকটা বুঝতে পারবে । তবেই না, পড়াশোনা আসবে ? নো ইমাজিনেশান- হিউম্যান ক্যান নট এগজিড্ । পড়ার ব্যাগটা কাঁধে ঝুললে হবে না । প্রকৃত শিক্ষায় শিক্ষিত হতে হবে ।
খড়্গপুরের আইআইটির কম্পিউটার এঞ্জিনিয়ারিংএর দ্বিতীয় বর্ষের ছাত্র পিন্টুর আজকাল ওই কথা গুলো মনে পড়লেই নিজের মনেই হাসে ।
মৎস্যরাজরা সত্যিই আছে- ক্ষেতুদাদুদের ছদ্মবেশে ।
4 comments:
nijer chhotobelar kotha mone pore gelo...darun golpo !
darun...erokom Pintu sobar bhetore ekta kore achhe. Tobe tader niye Pintur abhibhabokder majhe majhe somosya hoy boiki. kintu shesh abdhi Pintuder e jeet hoy.
Du ekti typo chokhe porlo jemon 'exid', ota mone hoy 'exist' hobe.
besh daroon laaglo...bhalo lekhen apni...likhoon...pori...
apnar lekha borabori osadharon lage...ebareo tar byatikrom hoy ni :)
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন