সম্পাদকীয় - ২য় বর্ষ, ৭ম সংখ্যা
অতঃপর ফোন কেটে গেল ! ওপাশের অমানুষিক নিস্তব্ধতা শ্বাস ফেলছে । আমার কানে ছিটকে এসে লাগছে বিদেহী গরমের ফোঁটা । তাচ্ছিল্যের অণুরণন চাপা দিতে গিয়ে অথৈ প্রাবল্যের চিতকার ডুবিয়ে দিতে পারেনি নিজের প্রতি অবজ্ঞা বা উপেক্ষা - মানুষ বড় নিজের জন্য লড়ছে প্রতিটি লড়াইয়ের হেতু নিজেকে টিকিয়ে রাখা...নিজে টিকলে আরেকজনকে ...আরেকজন টিকলে আবার আরেকজন ... কারোর কোনো দায়বদ্ধতা নেই,সব কবিতার মত বাষ্পীয় হয়ে গ্যাছে ধরা-অধরার নাগাল ঊর্ধ্বে !একটা জটিলতা ব্যাখ্যার চেষ্টা চলছে পুরোদমে না পারলেই সমাধান সহজ হয়ে যাচ্ছে অপনয়নে, শুধু প্রথম বন্ধনীর মাঝখানে পড়ে আছে অতএব পাগলামি ধরে নেওয়া হোলো! সহজ সরল সমাধান মাল্টিপলচয়েস লাইফস্টাইলের এটাই সবচে বড় প্রো ...রবীন্দ্রনাথ-রোম্যান্স-গাঁজা-ফ্লার্ট-একাকীত্ব-নারীদের প্রতি সম্মান এগূলো আরো অন্যকিছুর মতোই অপশনাল।বাঙ্গালী বালকেরা বড় হইয়াছে ইহা বুঝাইবার দুটি বড়ো উপায় :
একটি পছন্দমত রঙ নিয়ে খেলা,মাঝে মাঝে সিরিয়াস হয়ে যাওয়া কাউকে মেরে ফেলে বীরত্ব জাহির –তোমার এই আত্মত্যাগ আমরা উমুক জায়গায় কাচিবো তুসুক জায়গায় শুকাইব আদিতে ইতি ! আবার ধুম্রপান করে ধুম্রপান করিবার সার্থকতা ব্যাখ্যাপূর্বক নিজের ক্যাসুয়াল বিউটি রগড়ানো।মিষ্টির প্রতি পিপীলিকা বাহিনীর ন্যাক সামাজিক ভাগ-বাটোয়ারার সিলেবাসে ঢোকানো হচ্ছে জোর করে জোর করে ঢোকালে কি হয় এ অ্যাক চিরন্তন প্রশ্ন... তবে হাঁ টেনসন নেহি লেনে কা সার্কাস মে ঈতনে সারে জীব্জন্তু রংবাহারি ঠোঁট তুলতুলে হ্যাকচাপ্যাটাং আপকো কভি অকেলা মেহ্সুস হোনে নহি দেগা হৈ মানো ঈয়া না মানো উই ডোণ্ট হ্যাভ অ্যানি ন্যানো,রবীন্দ্রনাথ হাসিমুখে পায়চারি করছেন পাসপোর্ট হয়ে গ্যাছে এবার বিদেশে যাবেন বিদেশ বিদেশ মানে জানো ?কি নেই !অতঃপর ফোন কেটে গ্যালো রক্তবিহীন বিপ্লব –বিপ্লব আমার দ্যায়োরের নাম ননোদের কাম ! বিপ্ বিপ্ আসবে না মানে ?বাপ বাপ বলে আসবে,একদিনে না দুদিনে না তিনদিনে বিপ্লবের সৎ বাবা আসবে ... কামিং সুন ভরতকে কেন জড় বলা হবে? না চলবে না ,আরেকটু ঘুমটুসকি লুলে দাও । বিপ্লব আসবে তবুও তো আমরা বড়ো হয়ে যাচ্ছি খুচরো কয়েকটা কেলেঙ্কারির মতো কিছু না ঘটলে এই বয়সে বিনোদন হবে কী করে?
যখনি মরতে সে চায় মরতে যে দাও নির্বিকারে
এই কি তোমার মনের কথা এই কি তোমার স্বাধীনতা
যখনি সে আপনজিতের ফ্যাস্লা নিতে নীরব নিভয় এমন হারে
তুমি তারে কথায় হারাও স্বয়ম্জিতের সমব্যথায়
কই সে প্রেমের বাঁধন আগলে রাখে সোহাগসুখে চিরতরে
কই সে বাঁধন এমন হার মেনেছে হারের কাছে মায়ার তোড়ে
তুমি তো পাগল বলেই খালাস হবে এমন পাগল
যে ভোগে সে জানে এই অসুখ শুধুই প্রেমের আগল
এই কি তোমার মনের কথা এই কি তোমার স্বাধীনতা
যখনি সে আপনজিতের ফ্যাস্লা নিতে নীরব নিভয় এমন হারে
তুমি তারে কথায় হারাও স্বয়ম্জিতের সমব্যথায়
কই সে প্রেমের বাঁধন আগলে রাখে সোহাগসুখে চিরতরে
কই সে বাঁধন এমন হার মেনেছে হারের কাছে মায়ার তোড়ে
তুমি তো পাগল বলেই খালাস হবে এমন পাগল
যে ভোগে সে জানে এই অসুখ শুধুই প্রেমের আগল
অতঃপর ফোন কেটে গেল ! ওপাশের অমানুষিক নিস্তব্ধতা শ্বাস ফেলছে । আমার কানে ছিটকে এসে লাগছে বিদেহী গরমের ফোঁটা । তাচ্ছিল্যের অণুরণন চাপা দিতে গিয়ে অথৈ প্রাবল্যের চিতকার ডুবিয়ে দিতে পারেনি নিজের প্রতি অবজ্ঞা বা উপেক্ষা - মানুষ বড় নিজের জন্য লড়ছে প্রতিটি লড়াইয়ের হেতু নিজেকে টিকিয়ে রাখা...নিজে টিকলে আরেকজনকে ...আরেকজন টিকলে আবার আরেকজন ... কারোর কোনো দায়বদ্ধতা নেই,সব কবিতার মত বাষ্পীয় হয়ে গ্যাছে ধরা-অধরার নাগাল ঊর্ধ্বে !একটা জটিলতা ব্যাখ্যার চেষ্টা চলছে পুরোদমে না পারলেই সমাধান সহজ হয়ে যাচ্ছে অপনয়নে, শুধু প্রথম বন্ধনীর মাঝখানে পড়ে আছে অতএব পাগলামি ধরে নেওয়া হোলো! সহজ সরল সমাধান মাল্টিপলচয়েস লাইফস্টাইলের এটাই সবচে বড় প্রো ...রবীন্দ্রনাথ-রোম্যান্স-গাঁজা-ফ্লার্ট-একাকীত্ব-নারীদের প্রতি সম্মান এগূলো আরো অন্যকিছুর মতোই অপশনাল।বাঙ্গালী বালকেরা বড় হইয়াছে ইহা বুঝাইবার দুটি বড়ো উপায় :
একটি পছন্দমত রঙ নিয়ে খেলা,মাঝে মাঝে সিরিয়াস হয়ে যাওয়া কাউকে মেরে ফেলে বীরত্ব জাহির –তোমার এই আত্মত্যাগ আমরা উমুক জায়গায় কাচিবো তুসুক জায়গায় শুকাইব আদিতে ইতি ! আবার ধুম্রপান করে ধুম্রপান করিবার সার্থকতা ব্যাখ্যাপূর্বক নিজের ক্যাসুয়াল বিউটি রগড়ানো।মিষ্টির প্রতি পিপীলিকা বাহিনীর ন্যাক সামাজিক ভাগ-বাটোয়ারার সিলেবাসে ঢোকানো হচ্ছে জোর করে জোর করে ঢোকালে কি হয় এ অ্যাক চিরন্তন প্রশ্ন... তবে হাঁ টেনসন নেহি লেনে কা সার্কাস মে ঈতনে সারে জীব্জন্তু রংবাহারি ঠোঁট তুলতুলে হ্যাকচাপ্যাটাং আপকো কভি অকেলা মেহ্সুস হোনে নহি দেগা হৈ মানো ঈয়া না মানো উই ডোণ্ট হ্যাভ অ্যানি ন্যানো,রবীন্দ্রনাথ হাসিমুখে পায়চারি করছেন পাসপোর্ট হয়ে গ্যাছে এবার বিদেশে যাবেন বিদেশ বিদেশ মানে জানো ?কি নেই !অতঃপর ফোন কেটে গ্যালো রক্তবিহীন বিপ্লব –বিপ্লব আমার দ্যায়োরের নাম ননোদের কাম ! বিপ্ বিপ্ আসবে না মানে ?বাপ বাপ বলে আসবে,একদিনে না দুদিনে না তিনদিনে বিপ্লবের সৎ বাবা আসবে ... কামিং সুন ভরতকে কেন জড় বলা হবে? না চলবে না ,আরেকটু ঘুমটুসকি লুলে দাও । বিপ্লব আসবে তবুও তো আমরা বড়ো হয়ে যাচ্ছি খুচরো কয়েকটা কেলেঙ্কারির মতো কিছু না ঘটলে এই বয়সে বিনোদন হবে কী করে?
- ক্ষেপচুরিয়াসের পক্ষে ঋষি সৌরক