গণেশ পাইনের সংক্ষিপ্ত জীবনী
ইন্দ্রাণী সরকার
গণেশ পাইন ভারতবর্ষের বিখ্যাত চিত্রশিল্পীদের মধ্যে একজন অন্যতম | তিমি ১৯৩৭ সালে কলকাতায় জন্মগ্রহণ করেন। শৈশবে তিনি ঠাকুরমার কাছে পৌরানিক, শ্রুতি গল্প, রূপকথা শুনে বর্ হন | প্রাথমিক শিক্ষা সমাপ্ত করে তিনি ভবিষ্যতে একজন চিত্রশিল্পী হবার মনস্থির করেন এবং কলকাতার গভর্নমেন্ট আর্ট কলেজে ভর্তি হন | সেখান থেকে ১৯৫৯ সালে তিনি চিত্রশিল্প বিষয়ে ডিগ্রি লাভ করেন। এর পরেই চাকরিতে যোগ না দেওয়ার গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত নিয়ে ফেলেন। ষাটের দশকের গোড়ার দিকে মন্দার মল্লিকের স্টুডিওতে অ্যানিমেশনের জন্য ছবি এঁকেছেন বেশ কিছুদিন। ১৯৬৩-তে সোসাইটি অফ কন্টেমপোরারি আর্টসের সদস্য হন। এর পর থেকেই সোসাইটির বার্ষিক প্রদর্শনীতে নিয়মিত তাঁর ছবি জায়গা পেতে থাকে।
গণেশ পাইন ভারতীয় চিত্রশিল্পকে নতুন মাত্রা দেন। শুধু দেশ নয়, বিদেশেও সমাদৃত হয়েছেন তাঁর গুণের জন্যে। এ ক্ষেত্রে বিশেষ অবদান রাখায় দেশ-বিদেশে তিনি অনেক পুরস্কার লাভ করেন। যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, ফ্রান্স, জাপান, জার্মানীসহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশে আন্তর্জাতিক চিত্র প্রদর্শনীতে তিনি অংশ নেন। দ্বিমাত্রিক ছবি আঁকাতে অনন্য ছিলেন গণেশ পাইন।
শুরু থেকেই অবনীন্দ্রনাথ ঠাকুর এবং গগনেন্দ্রনাথ ঠাকুরের প্রভাব পড়ে গণেশ পাইনের কাজে। মূলত রঙ তুলিতেই মাধুরী মেশান তিনি | পাশ্চাত্যের শিল্পীদের মধ্যে মূলতঃ রেমব্রান্টের শ্যাডো এবং লাইটের মিশ্রনে চিত্রকলা তাঁর উপর প্রভাব বিস্তার করে |
আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন চিত্রশিল্পী গণেশ পাইন মারা গেলেন ২০১৩ সালের ১২ ই মার্চ ৭৬ বছর বয়সে।
গণেশ পাইন ভারতবর্ষের বিখ্যাত চিত্রশিল্পীদের মধ্যে একজন অন্যতম | তিমি ১৯৩৭ সালে কলকাতায় জন্মগ্রহণ করেন। শৈশবে তিনি ঠাকুরমার কাছে পৌরানিক, শ্রুতি গল্প, রূপকথা শুনে বর্ হন | প্রাথমিক শিক্ষা সমাপ্ত করে তিনি ভবিষ্যতে একজন চিত্রশিল্পী হবার মনস্থির করেন এবং কলকাতার গভর্নমেন্ট আর্ট কলেজে ভর্তি হন | সেখান থেকে ১৯৫৯ সালে তিনি চিত্রশিল্প বিষয়ে ডিগ্রি লাভ করেন। এর পরেই চাকরিতে যোগ না দেওয়ার গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত নিয়ে ফেলেন। ষাটের দশকের গোড়ার দিকে মন্দার মল্লিকের স্টুডিওতে অ্যানিমেশনের জন্য ছবি এঁকেছেন বেশ কিছুদিন। ১৯৬৩-তে সোসাইটি অফ কন্টেমপোরারি আর্টসের সদস্য হন। এর পর থেকেই সোসাইটির বার্ষিক প্রদর্শনীতে নিয়মিত তাঁর ছবি জায়গা পেতে থাকে।
গণেশ পাইন ভারতীয় চিত্রশিল্পকে নতুন মাত্রা দেন। শুধু দেশ নয়, বিদেশেও সমাদৃত হয়েছেন তাঁর গুণের জন্যে। এ ক্ষেত্রে বিশেষ অবদান রাখায় দেশ-বিদেশে তিনি অনেক পুরস্কার লাভ করেন। যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, ফ্রান্স, জাপান, জার্মানীসহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশে আন্তর্জাতিক চিত্র প্রদর্শনীতে তিনি অংশ নেন। দ্বিমাত্রিক ছবি আঁকাতে অনন্য ছিলেন গণেশ পাইন।
শুরু থেকেই অবনীন্দ্রনাথ ঠাকুর এবং গগনেন্দ্রনাথ ঠাকুরের প্রভাব পড়ে গণেশ পাইনের কাজে। মূলত রঙ তুলিতেই মাধুরী মেশান তিনি | পাশ্চাত্যের শিল্পীদের মধ্যে মূলতঃ রেমব্রান্টের শ্যাডো এবং লাইটের মিশ্রনে চিত্রকলা তাঁর উপর প্রভাব বিস্তার করে |
আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন চিত্রশিল্পী গণেশ পাইন মারা গেলেন ২০১৩ সালের ১২ ই মার্চ ৭৬ বছর বয়সে।
0 comments:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন