গণেশ পাইনের ছবি
প্রণবরঞ্জন রায়
গণেশের ছবির রূপবন্ধমাত্রই আলোকিত উদ্ভাস। প্রতিটি রূপবন্ধই যেন অন্ধকারের গর্ভ থেকে আলোর শরীর নিয়ে ভেসে থাকতে চায়। কিন্তু তাদের শরীরের সর্বত্র আলোর ঔজ্জ্বল্য সমান না হওয়ায় মনে হয়, তারাও যেন তাদের গর্ভে, অন্তরে, কন্দরে কন্দরে সেই উৎসের অন্ধকার সংগোপনে লালন করে। এখানেও সেই দ্বন্দ্বসঙ্কুল দ্বৈতাদ্বৈতের প্রকাশ এবং এ প্রকাশ ইঙ্গিতসমৃদ্ধ। ছবির রূপবন্ধের সম্পূর্ণ আকার যাই হোক না কেন গণেশের ছবির বিভিন্ন ঔজ্জ্বল্যের চিত্রাংশ, তা রূপবন্ধাংশই হোক বা চিত্রদেশাংশই হোক, আলোর তারতম্যের কারণে ভিন্নতর রূপভাস বহন করে, অন্য রূপের ইঙ্গিত দেয়। গণেশের ছবির আলোছায়া ভৌত নয়, আধিভৌতিক। ওঁর ছবির রহস্যময়তার মূল অবলম্ব আধিভৌতিক আলো-আঁধারি, অন্য কোন কষ্টকল্পনায় বানিয়ে তোলা বর্ণণা নয়।
প্রণবরঞ্জন রায়
গণেশের ছবির রূপবন্ধমাত্রই আলোকিত উদ্ভাস। প্রতিটি রূপবন্ধই যেন অন্ধকারের গর্ভ থেকে আলোর শরীর নিয়ে ভেসে থাকতে চায়। কিন্তু তাদের শরীরের সর্বত্র আলোর ঔজ্জ্বল্য সমান না হওয়ায় মনে হয়, তারাও যেন তাদের গর্ভে, অন্তরে, কন্দরে কন্দরে সেই উৎসের অন্ধকার সংগোপনে লালন করে। এখানেও সেই দ্বন্দ্বসঙ্কুল দ্বৈতাদ্বৈতের প্রকাশ এবং এ প্রকাশ ইঙ্গিতসমৃদ্ধ। ছবির রূপবন্ধের সম্পূর্ণ আকার যাই হোক না কেন গণেশের ছবির বিভিন্ন ঔজ্জ্বল্যের চিত্রাংশ, তা রূপবন্ধাংশই হোক বা চিত্রদেশাংশই হোক, আলোর তারতম্যের কারণে ভিন্নতর রূপভাস বহন করে, অন্য রূপের ইঙ্গিত দেয়। গণেশের ছবির আলোছায়া ভৌত নয়, আধিভৌতিক। ওঁর ছবির রহস্যময়তার মূল অবলম্ব আধিভৌতিক আলো-আঁধারি, অন্য কোন কষ্টকল্পনায় বানিয়ে তোলা বর্ণণা নয়।
0 comments:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন