পান
দ্বিরাগমনে সুখ পেল না ঘর।
পথ পারানির সাঁকো হতে চেয়েছিলি তুই?
প্রশ্নচিহ্নের বর্ষাকালে ডুবে গেছে আকাশ,
ডুবে গেছে মেঘ...
বৃষ্টির জলে নৌকাডুবি!
ডুব, তৃষ্ণা পেয়েছে তোর?
ইহকাল, জল নিয়ে আয়—
গন্তব্যের পথ কখনও দাম্পত্য পাবে না!
ধনুকগাঁথা মানুষ
ও মহাযান গুণ পেরবে রত্নাকরের রতি।
পরাজিতের তিন সন্তান রচিল চরৈবেতি।।
রাম লক্ষ্মণ সঙ্গে আছে চতুষ্পদী জ্যোতির।
ঈশ্বর সে কলম জুড়ে আকার গর্ভবতীর।।
শ্রুতির মুরোদ বৃক্ষ জুড়ে বনস্পতির পণ।
এক কলমে যাযাবরী শ্রীরামপুরী উঠোন।।
কে নেচেছে, কে গেয়েছে জগন্নাথের আখর।
রেখে যায় খোল-করতাল চির সবুজ নখর।।
চন্দ্রউড়ান এক ফালি চাঁদ নদীর জলে জোয়ার।
স্বরলিপির জলোচ্ছ্বাসে নকশি কাটে আবার।।
আখড়া জুড়ে ঘটে গেল নদীকথার পুরাণ।
রামপাঁচালির টিলায় বসে অশ্রুগঙ্গা-স্নান।।
ওই যে কোথায় গ্রামবাসীরা খুঁজে নিচ্ছে পুরুষ।
রত্নাকরের রতির কাছে ধনুকগাঁথা মানুষ।।
0 comments:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন