সীমানা পেরোনোর সময়
অলোক বিশ্বাস
মেঘেদের ট্র্যাভেলট্যাক্স লাগে না । আমি ভাবছি, আমি খুব কাঁপছি, সীমানা পেরোনোর সময় কত জল তোলপাড় হবে । কত শব্দের মানে পরস্পরকে বোঝানোর চেষ্টায় দরজাগুলোকে সামান্যি অনুভূতিশীল করা যাবে । যখন ঘণ্টার পর ঘণ্টা স্টেশনে বসে আছি, মেঘেরা ফসলের পর ফসল উৎপাটন করে থাইল্যান্ড থেকে মরিশাস হয়ে মার্কনীর দেশে চলে যায় । মেঘেরা আমাদের জন্য শুভেচ্ছা পাঠায়, আমরা শুভেচ্ছার সঠিক ব্যবহার জানিনা, আমরা আপাদমস্তক চাই মেঘেরা ভিজিয়ে দিক ইন্দ্রিয়শক্তির সমস্ত কারুবাসনা । মেঘ ও আমাদের মাঝখানে নিশ্চিত কোনো যোগবিয়োগ গুনভাগ কাজ করে । সীমানায় দাঁড়িয়ে বিষণ্ণতাবোধে আক্রান্ত আমি দেখি, আকাশকে নীল থেকে নীলোত্তর করে চলে যাচ্ছে মেঘের প্রজাতিরা
0 comments:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন