সোমবার, ২৯ সেপ্টেম্বর, ২০১৪

বিশেষ রচনা - অমিতাভ প্রহরাজ



বিশেষ রচনা
মহাঢিঁচক্যাঁউ-
অমিতাভ প্রহরাজ

বই এর মূল্য (অর্থগত) নিয়ে আমি বহুকাল সন্দিহান ছিলাম... এখন এটি যে ফার্স তা নিশ্চিন্ত হয়েছি... চিরকালই মনে হতো, এই বই বেচে আমার খাওয়া পরা চলেনা, (আমার প্রথম চলো, সিঙ্গলহ্যান্ড এর দাম ছিল ৮ টাকা, বিক্রি করলে এক প্যাকেট চ্যান্সেলরও হতোনা সেসময়, আমার ব্র্যান্ড, ১২ টাকা দাম ছিল সেটা), নিখাদ হঠাৎ কাঁচা টাকা আসে, তা দিয়ে নেশা ফেশা করে বেশ তৃপ্তি হয় (তাও অন্য ব্যাপার ১০০ টাকা বলে এই বিলাসিতাটা কিঞ্চিৎ উপভোগ করতে পেরেছি)... তো বই এ দাম কেন?? শুধুমাত্র "সহজলভ্য নয়" এই ইমেজ গড়ার জন্য???? এটা তো চূড়ান্ত ফার্স... এই মুহূর্তে দাঁড়িয়ে আমি লেখার স্বাধীনতা ও লেখকের স্বাধীনতা বিষয়টিকে সর্বাধিক গুরুত্ব দি... আমি স্বাধীন লেখক, আমার দেশ নেই, কাল নেই, বিধিনিষেধ নেই... স্বপ্রযোজিত কিচ্ছু দায়িত্ব আছে আমার প্রতি ও লেখার প্রতি... আমি চাইনা লেখার সাথে কোনরকম সরাসরি অর্থকরী সংযোগ থাকুক... মানে লেখা পড়ার জন্য পাঠককে লিকুইড মানির দ্বারস্থ হতে হোক... আমি ই-তে লিখি... আমার লেখা লিখি, সেটা পড়ার জন্য কোন ক্যাশবাক্স টপকাতে না হয় পাঠককে... 
ঠিক যেমন নেটে বাংলা লেখার জন্য কোন ক্যাশবাক্সে হোঁচট খেতে হয়না... কিন্তু একসময় তা খাওয়া বাধ্যতামূলক ছিল, এবং এখনো কিছু প্রেসের বদমাইশিতে সেটি চলছে... অভ্রর মতো মহান প্রোজেক্টের বিপরীতে যেটা চলে এই বাংলায় তা হলো এস টি এম... যা একটি মেশিনে সেট করতে ছ-হাজার টাকা লাগে... ইয়েস, ওয়ান সিঙ্গল মেশিন, সিক্স থাউজ্যান্ড বাক্‌স!!! শুধুমাত্র অভ্র কোরেল ড্র, ফোটোশপ, ফ্রী-হ্যান্ড, ইলাস্ট্রেটর ইত্যাদি বুক ডিজাইনিং সফ্‌টওয়ারে ইউনিকোড নেয়না (যদিও তার ব্যবস্থাও বেরিয়ে গেছে এখন), তাই এই হারামজাদা সংস্থা ব্যবসা করছে এইভাবে... আমাদের মাতৃভাষা আমরা লিখবো তার জন্য টাকা দিতে হবে, মাজাকী!!!!!! আমি ওপেনলি এস টি এম এর বিরোধিতা করি... মাইক্রোসফ্‌ট পাবলিশার্স দিয়ে অসাধারণ বই করা যায় ইউনিকোডে... আমার ১৯২ পাতার "অন্যব্যাপার" তার উদাহরণ... তখন কেন এস টি এম এর সাহায্য নিয়ে লিটল ম্যাগাজিন করবেন?
প্রসাঙ্গন্তরে গেছিলাম... বই এর দাম এই মুহূর্তে একটা রূপক ছাড়া আর কিছু নয়... স্থূলত্বের রূপক
, গুরুত্বের রূপক... এই অচলায়তন ভাঙাই লক্ষ্য... তাই এ যাবৎ আমার প্রতিটি বই, আর্টিকল সব বিনামূল্যে ডাউনলোডেবল এবং উইদাউট কপিরাইট অবস্থায় রাখা আছে... আমার কপিরাইট আমি নিজে, আর কোন কপিরাইটের আমার দরকার নেই... এমনকি প্রকাশিতব্য বই এর পুরো পাণ্ডুলিপিও রাখা আছে... এই সময়ে দাঁড়িয়ে আমি একটি স্বাধীন ভাষার মুক্ত স্বাধীন লেখক... শব্দ থেকে অর্থ দূর করছি আর বই বা প্রোজেক্ট থেকে করবোনা... এর ভবিষ্যৎ কি আমি জানিনা... ভাবতে হবে... হয়তো ডোনেশান পদ্ধতি, নানান ফ্রী ডাউনলোড এ্যাপ্স সাইটগুলোতে যেমন থাকে সেরকম কিছু করতে হবে... কারন রাষ্ট্র আমাকে খাওয়াবেনা, আর আমি ২৪ ঘন্টার লেখক হলে ২৪ ঘন্টা বেঁচে থাকার ব্যবস্থা করতে হবে, খাদ্য-জল-বাসস্থান-নেট-নেশা... নতুন পথে নিশ্চয় কোন সম্ভাবনা বেরোবে... আমি তীব্র আশাবাদী... পুজো থেকে চাকরি ছেড়ে আক্ষরিক অর্থে ২৪ ঘন্টার লেখক... আনন্দে ঘাটতি পড়েনি একফোঁটাও... ধীরে ধীরে লেখা চাইলে লেখা দেওয়ার হারও কমে আসছে... কারন, কম লেখা নয়... যা লিখছি সব তো এই স্বাধীন মুক্ত হোয়াইটবোর্ডে... এর দাবী সর্বপ্রথম... এবার এখানে বেরিয়ে গেলে অনেকে ছাপতে চাননা... তখন কিছু করার থাকেনা... তাই এখন প্রথম রাতে বেড়াল মারার মতো প্রথমেই বলে দিতে হচ্ছে, আমার যা লেখা সব কিন্তু আমার ব্লগে, নেটে বেরোনো... ঠিক আছে, অসুবিধে তো নেই... কাজে তো কোন বাধা আসছেনা, বরং হইহই করে এগোচ্ছে... কি অসাধারণ সাজেশান, আলোচনা, হেল্প পাওয়া যায় তা অকল্পনীয়... কতগুলি গ্রুপ, ক্ষেপচুরিয়াস, কশেরুক, অনিকেত, গল্প কবিতা ইত্যাদি কিভাবে, কতটা সিরিয়াসলি, ডেডিকেটেড হয়ে কাজ করছে তা চিন্তার বাইরে... কত নতুন আইডিয়া, নতুন ভাবনা, কোথাও কপিরাইট নেই... 

এত কথা নিজের টাক ডুমা ডুম এর জন্য বলছিনা সিরিয়াসলি, আমি চাইনা লেখার সাথে অর্থর সরাসরি সম্পর্ক আর বজায় থাকুক খুব খুব খুব প্রয়োজনীয় বাংলা ভাষা বাঁচানোর জন্য প্রয়োজনীয় বটতলা, আমাদের নিজেদের একটা ঐতিহ্য... বহুদিন কেউ কোন খোঁজ নেয়নি, শাঁটুল গুপ্ত, সুকুমার সেন বাদে... হঠাৎ বটতলার হিড়িক উঠলো... চতুর্দিকে বটতলা সংখ্যা... সেইসময় একটি বই বেরোয় গৌতম ভদ্র মহাশয়ের, "ন্যাড়া বটতলায় কবার যায়", আমি বইটি কিনতে গিয়ে শুনলুম বইটির দাম ৫৯৯ না ৬৯৯ এরকম কত একটা... আমার মারাত্মক রাগ হয়েছিল... আমাদের বই আমি নিখাদ টাকা নেই বলে কিনে পড়তে পারবোনা!!! তারপর থেকে বিভিন্ন লাইব্রেরীতে স্ক্যানার নিয়ে আমার অভিযান শুরু করি এবং রীতিমতো হেলাফেলায় পড়ে থাকা বইগুলি থেকে প্রথমে বটতলার গোয়েন্দা কাহিনীর প্রায় চল্লিশটি বই (প্রিয়নাথ মুখুজ্জের দারোগার দপ্তর, বাঁকাউল্লার দপ্তর) পিডি এফ করে ফ্রী ডাউনলোড করার জন্য আপলোড করি... সেই শুরু আমার ফ্রী লাইব্রেরী প্রোজেক্ট, যা আজও চলছে... আমি জানি, এটা না করলে আর কয়েক বছর বাদে লেদার শোভিত হয়ে "বাঁকাউল্লাহর দপ্তর" বেরোতো, আর আমি আমার কোন রহস্যগল্পলোভী ভাইপো ভাইঝিকে "চল তোকে বাংলার প্রথম ডিটেক্টিভ সিরিজ কিনে দেব" বলে নিয়ে গিয়ে পাপড়ি চাট খাইয়ে বাড়ি ফিরতাম কারন আমি নিশ্চিত বাঁকাউল্লাহর সারাজীবনের মাইনে যা অর্থাৎ ২০০০/- কাছাকাছি দাম হতো দশ খণ্ডের বইটির... এই হারামীগিরির রাস্তাগুলো আমি শুরুতেই মারতে চাইছি... যাতে আমাদের বাংলাভাষাটার গাঁড় না মারা যায়...

২১ শে ফেব্রুয়ারি বিস্তর ভাষা-মা গো, ভাষা-বাবা গো করে কাটিয়েছেন... একটা ঘটনা সেদিন ঘটেছে তার খবর রাখেন কি?? ২১ শে ফেব্রুয়ারী সাহিত্য এ্যাকাডেমী ওড়িয়াকে ৬ (ষষ্ঠ) ক্লাসিক্যাল ল্যাংগুয়েজের ট্যাগ দিয়েছে... না আমি উড়িয়াবিদ্বেষী নই, বরং উড়ে বামুন জাতে... এতে কি হলো?? এক এক করে বলি বোঝা যাবে
১) ক্ল্যাসিকাল ল্যাংগুয়েজ ট্যাগ পেলে সরকার থেকে ৬৯০ কোটি টাকা অনুদান পাওয়া যায় এই ভাষা সংক্রান্ত গবেষণার জন্য
২) ক্লাসিক্যাল ল্যাংগুয়েজ হতে গেলে প্রয়োজন ক) ১০০০-১৫০০ বছরের সাহিত্যের ইতিহাস খ) নিজস্ব ডায়ালেক্ট
গ) নিজস্ব ভাষাতাত্ত্বিক বিশ্লেষণ ঘ) কোন বিদেশী সাহিত্য দ্বারা প্রভাবিত না হওয়া স্বতন্ত্র সাহিত্যিক ঐতিহ্য
, ব্লা ব্লা
৩) এখনো অবধি ৬ টি ভাষা ক্লাসিকাল ল্যাগুয়েজ ট্যাগ পেয়েছে

তিষ্ঠ... এবারই ক্লাইম্যাক্স... ৬ টি ভাষা কি বলুন তো?

তামিল, তেলেগু, মালয়ালম, কন্নড়, সংস্কৃত এবং ওড়িয়া!!!!!!!!!!!!

ইয়েস, ইন্দো-আরিয়ান গ্রুপ অফ ল্যাংগুয়েজ থেকে প্রথম ভাষা ক্লাসিক্যাল ট্যাগ পেল ওড়িয়া বাংলা না, অহমিয়া না হিন্দির ট্যাগ দরকার হয়না, রাষ্ট্রভাষা, এমনিতেই প্রচুর অনুদান আর উর্দ্দু? ছিঃ, কি করে ক্ল্যাসিকাল ট্যাগ পাবে? পাকিস্তানের রাষ্ট্রভাষা না???? ... চারটি দ্রাবিড় ভাষা, একটি মৃত ভাষা ও একটি ইন্দো-আরিয়ান নিয়ে আমাদের শ্বাশ্বত ভাষা সম্ভার!!!!!!!!! আমাদের রাষ্ট্রের ভাষা-উন্নতি প্রকল্প!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!! 

জানেন ওড়িয়া কি করে পেল এই ট্যাগ?? না, ঘুষ দিয়ে, টেবিলের তলা দিয়ে নয়... এটা জানতে গেলে আপনাকে নমিতা পন্ডা আর দেবীপ্রসন্ন পট্টনায়কের কাজ সম্পর্কে জানতে হবে... সে নয় পরে বিস্তারে বলা যাবে... এটুকু বলি, একটা পেপার জমা পড়েছিল ক্যাবিনেট মিনিস্ট্রির কাছে... ওড়িয়া কেন ক্ল্যাসিকাল ল্যাংগুয়েজ তার স্বপক্ষে ভাষাতাত্ত্বিক এক অনবদ্য পেপার রচনা করেছিলেন দুজন... মাইন্ড ইট ভাষাতাত্ত্বিক, লিংগুইস্টিক্স নয়... ইন্দো-আরিয়ান ভাষাগুলির ক্ষেত্রে ভাষাতত্ত্বে পশ্চিমি লিংগুইস্টিক্সের ফান্ডা অচল... ওই ফান্ডা ইংরেজী জাতীয় জড় পদার্থ নির্ভর ভাষার জন্য, ইন্দো-আরিয়ান কর্ম নির্ভর ভাষাতে তার প্রয়োগ হয়না... তিনটে শ, , স এর ব্যখ্যাতো দূর প্রকাশ করাই যাবেনা, যাবে যদি তো ওই s, sh আর sh এর মাথায় ডান্ডা, এই জাতীয় হাস্যকর পা-চাটা সমঝোতা দিয়ে... আমাদের দুর্ভাগ্য, এখনো বাংলাভাষার ভাষাতত্ত্ব নিয়ে আমরা কোন বিশষয়ই তৈরী করে উঠতে পারলাম না, খালি লিংগুইস্টিক্স, ফোনীম, মরফীম, সসুর, শ্বাশুড়ী এইসব পড়ে গেলাম... দুর্ভাগ্য নয়, একটা ভাষার শ্রেষ্ঠ ভাষাতত্ত্বের বই এর নাম কি "অরিজিন এ্যান্ড ডেভলপমেন্ট অফ বেঙ্গলি ল্যাংগুয়েজ"!!!!!!!!!! কারোর কাছে আবার আদর করে টমি, ডিকি র মতো "ওডিবিএল"... আর এর থেকে টবিন রোডের মিনির কন্ডাক্টর অনেক ভালো, যে আই এস আই স্টপেজ এলে "টেস্টিকিল্‌স, টেস্টিকিল্‌স" বলে চেঁচায়... ওই জানে কি করে বিদেশী ভাষা নিজ উচ্চারণে আত্তীকরণ করতে হয়... বাংলা ভাষা থেকে ভাষাতাত্ত্বিক একটা পেপারও পাঠানো যায়নি, ক্ল্যাসিক্যাল ট্যাগের জন্য... কয়েকজন চেষ্টা করছিল (সেরকম কিছু চুনোপুঁটির মধ্যে এই অধম ছিল), গোড়ায় ফিতে, গেরোর ফাঁসে ঘ্যাচাং ফুঃ শুরুতেই...
বলবেন যে কি হাতিঘোড়া হতো ক্লাসিক্যাল ট্যাগ পেলে
?? প্রথম প্রসঙ্গে ফিরে যাই... ৬৯০ কোটি অনুদান মানে তার যত ছিঁটেফোঁটাই এসে পড়তো বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে, তাতে অন্তত আরো নতুন কিছু, অন্যরকম কাজ করতে পারতো ছাত্রছাত্রীরা... বিদেশী ক্ল্যাসিকাল ল্যাংগুয়েজ গুলির সাথে আদান প্রদান করতে পারতো... সর্বোপরি, বাংলা নিয়ে পড়া মানে বই লিখে বিক্রি অথবা মানেবই লিখে বিক্রী এই এক্সট্রীম জায়গা থেকে বেরোনোর সম্ভাবনা তো তৈরী হতো... 
এখনো হতো পারে... দুটো অর্থকে হঠান... এক "মানে"... ছেলে এসে মানে জিজ্ঞেস করলে, শব্দের মানে ছাড়া আর সব বলুন... কি রকম?? এক নতুন ধরণের অভিধান , বাংলা ওয়ার্ডনেট থেকে উদাহরণ দেখাই (সাহায্য উৎসব এবং আই এস আই, বিদ্যুৎবাবু)... শব্দটি ছিল "রূপ"... ভালো করে অভিধানটি দেখে বলুন আপনার কি "রূপ" শব্দের মানে জানার কোন প্রয়োজন আছে আর??? শব্দার্থের কোন প্রয়োজন আছে কি????????? এতদিন যে অর্থ নিয়ে নাচানাচি করেছেন, তার বিন্দুমাত্র প্রয়োজনীয়তা বোধ হচ্ছে? কাজটি অতি বেসিক স্তরে... এক দু বছর দিন, কি হবে দেখে নেবেন... আমি চাই, জীবন থেকে অভিধান বিলুপ্ত হোক, স্কুল থেকে অভিধান বিলুপ্ত... একটা ভাষাকে বিলুপ্ত করে দিচ্ছে অভিধান, একটা অপ্রয়োজীনয়তার ১৫০ বছরব্যাপী চর্চা......

আর ইংরেজী বলুন, হিন্দি বলুন, দিল খুলে বলুন... বাঙালীর মতো বলুন... বাঙালীর মতো ইংরেজী ভাষাকে বলুন... ইংরেজ বা আমেরিকানদের মতো নয়... বোঝার দায়িত্ব ওদের... 

Category (
পদ পরিচয়):
Noun (বিশেষ্য)
Synonyms (সমার্থক শব্দ):
রূপ
, গঠন, আকৃতি, মূর্তি, আকার, স্বরূপ, প্রতিভাস,
Concept (ধারনা):
কোনো বস্তুর সেই বাহ্যিক বা দৃশ্য বিষয় যার থেকে তাদের দৈর্ঘ্য
, প্রস্থ, প্রকার, স্বরূপ প্রভৃতির জ্ঞান হয়
Example (উদাহরণ):
তরল পদার্থের কোনো নির্দিষ্ট আকৃতি থাকে না

Category (
পদ পরিচয়):
Noun (বিশেষ্য)
Synonyms (সমার্থক শব্দ):
রূপ
, দীপ্তি, জেল্লা, জলুস,
Concept (ধারনা):
দীপ্তিময় হওয়া বা দেখানোর অবস্থা বা ভাব
Example (উদাহরণ):
বসন্তের রূপ চতুর্দিকে ছড়িয়ে পড়েছে

Category (
পদ পরিচয়):
Noun (বিশেষ্য)
Synonyms (সমার্থক শব্দ):
রূপ
, বিন্যাস,
Concept (ধারনা):
কোনো বস্তুর যথাস্হানে বা ঠিক ক্রমানুসারে সজানোর প্রক্রিয়া
Example (উদাহরণ):
কক্ষ বিন্যাস সকলের মন জয় করে নিয়েছিল

Category (
পদ পরিচয়):
Noun (বিশেষ্য)
Synonyms (সমার্থক শব্দ):
রূপ
,
Concept (ধারনা):
একটি বিশেষ ধরণ যাতে কিছু প্রদর্শিত বা অভিব্যক্ত হয়
Example (উদাহরণ):
কালী দূর্গার রুদ্র রূপ

Category (
পদ পরিচয়):
Noun (বিশেষ্য)
Synonyms (সমার্থক শব্দ):
রূপ
, শব্দরূপ,
Concept (ধারনা):
শব্দ বা বর্ণের সেই স্বরূপ বা তার অন্যরূপ যা বিশেষ ভাবে বিভক্তি
,প্রত্যয় ইত্যাদি লাগালে তৈরী হয়
Example (উদাহরণ):
হিন্দীতে
`লড়কা` শব্দেরই রূপ লড়কে,লড়কো ইত্যাদি

Category (
পদ পরিচয়):
Noun (বিশেষ্য)
Synonyms (সমার্থক শব্দ):
রূপ
, আকৃতি,
Concept (ধারনা):
কোনও স্থানিক বৈশিষ্ট্য (বিশেষতঃ যেমন রূপরেখায় পরিভাষিত হয়েছে
Example (উদাহরণ):
কোনও গীত ইত্যাদির সঙ্গীত সম্বন্ধীয় রূপকে এক সঙ্গীতজ্ঞই সঠিক বুঝতে পারেন

Category (
পদ পরিচয়):
Noun (বিশেষ্য)
Synonyms (সমার্থক শব্দ):
প্রকার
, রূপ,
Concept (ধারনা):
কোনও কাজ করার নিয়ত এবং ব্যবস্থিত পদ্ধতি বা প্রণালী
Example (উদাহরণ):
এই বংশে বিবাহ সবসময় এই প্রকারেই হয়

আর আপনি যদি লেখক হন, আসুন একসাথে স্বাধীন লেখক হই, মুক্ত লেখক হই... কোন গান্ধীমার্কা কাগজের সেতু আর যাতে ভবিষ্যতে লেখক ও পাঠকের মধ্যে না তৈরী হয় তার ব্যবস্থা করি... নিজের লেখা পড়ান বিনামূল্যে... নিজের পড়া ভালো লেখা পড়ান বিনামূল্যে... নিজের যে বন্ধু, জিনিয়াস লেখক, এখনো বিনামূল্যে নিয়ে ভ্রুকুঞ্চন আছে, তার লেখা চুরি করে নিয়ে এসে সবাইকে পড়ান... লাইব্রেরীতে যে রেয়ার বইটি পড়লেন, বইটির ক্ষতি না করে স্ক্যান করে সবাইকে পড়ান... বিদেশে যে বইটি কিনলেন, বা সাংঘাতিক দাম দিয়ে যে বইটি কিনলেন, সেটাকে স্ক্যান করে সবাইকে পড়ান... বিশ্বাস করুন অনেকে আছে যারা আপনার মতোই আনন্দ শিহরণ পাবে ওই বইটি পড়লে, কিন্তু কিনতে পারবেনা... ভাগ করুন... ভাগফলে মহানন্দ থাকে...

পুনশ্চ- যে প্রিন্ট বইগুলি প্রকাশ হয়ে গেছে, সেগুলি বিনামূল্যে দিতে হবে এমন জোরজুলুমের কথা একবারও বলছিনা... আমি অলটারনেট রাস্তা খোঁজার পন্থী... উগ্রপন্থী নই।।