সূর্যগ্রস্থ চৈত্র বৈশাখ জৈষ্ঠ্য লেখা কবিতাগুচ্ছ
কিশোর মাহমুদ
এক
(চুয়াং সমুদ্র এলাচ পাহাড়ে সূর্যবাজনায় খ্যামটা নাচ)
গম্ভির পাহাড়ের ভাঁজে পশু প্রেম শষ্যের গান প্রাণ আঁকে, আগুন হুল্লোড়, পাথড় নাচে উচ্ছাসে, ওরা উড়বে জোস্নায়, তাঁরাখচিতময়ূর ডানাঝাপটায়, ঝরে রংধনু, মৃত্যুময় আনন্দে গান গায় ঘাস, মগ্ন কবরে, জুয়ারীর কররেখা জলে চালে জাহাজের গতি, কফিনে নাবিকের কঙ্কাল সাবমেরিন সমুদ্রশীর্ষে উড়ে যায়, শৈবালে জনপদের নক্শা ছাপা ছিলো, যারা গ্রহে গ্রহে গচ্ছিত রাখে উৎসব, উত্তর পুরুষের, ধর্মআফিমে আঙ্গুর ক্ষেতে ঘুমিয়ে পড়েছে যে পশুজীবি, লাঙ্গল ফলায় গেঁথে দাও, রক্তলাভায় গলে যাক তীর্থভূমি, যে গোপনে পেতেরাখে কারাগার, রাস্তা অনাকাঙ্খিতভাবে ফেলে যাও, যার কামনায় দোলখায় রাজকন্যার হীরাবরণ, গোপন সে গোসল করে ঝর্ণায়, ভেন্টিলেটরে ছিটকে আসা ফোঁটাদেহ পূর্ণ তৃষ্ণায় কাঁপে, মাঝ খানে সারি ইট ছায়াপথ পাড়ী দেয়, সোডিয়াম বিভ্রমে যৌথপ্রেমিকার পথে হাঁটি, আপেল ঝগড়া থেমে যায় দূরের ফ্লাটে
তোর হাসিচাতুরীতে ফোঁটে ডিজেলফুল, তেলপাখির ছায়া, আমাদের অবিশ্বাস প্রেমে ছড়ায় সুবাস ক্লান্তির, যে স্থবির দালান হয়রান পাখনার খোঁজে, অন্ধ, ভিখারী, লম্পট, বিষাদ বুনে পালকে, পাহাড় উড়ে মুগ্ধতায় পশমে সূর্যের উল্লাস, হাসে ঝাড়লন্ঠন, নরকের আলো, সর্গীয় ইশারায় দূরে ভাসমান পার্লার, সংকেতে ডাকে, কত শতকের রূপ খসে পড়ে মশলার বনে, জলের ধার মাতাল সংঘে বেটে দেয় ফালি চাঁদ, শূরা শরাবের বাগিচায়, দাস পৌরষের বীর্য শিকলের গিঁট খুলে, ভাঙ্গে বসনের তিক্ততা ঢেউ, আকাশপাড় দিগন্তে ভিজায় ফাঁসিকাঠ
ইশারায় মায়াবীভূলে সৈকতে ফেলে গেছে হ্রেষাসঙ্গীত, সে মুর্চ্ছনা বিষ্মরণে, কারিগর গরাদের লোহা গেলে বানিয়েছে চাকা, উড়োজাহাজী পারো স্থীরডানায় ভাঙ্গো, ভাসা বরফের চাক, কুঁচি শিতল শব্দে পান করি মদ, পূঁজ পচা মাংসেরনদী, আর তোমরা স্নান করো আরব্যঝর্ণায়, নিগ্রো শিশুর চোখে পুড়ে সভ্যসফলতা, যার ত্বকে শাদা ভবনের ছায়া, এই যে সাদা তুলা, সুতার ভান্ডিল, তুষারের ভারে ঝরে, ঠান্ডা অশ্রধারা মরুতে বুনে সমুদ্রবীজ, তাকে পুলসেরাত পার করে দাও, চুলে আগুনরাত ঝুলে আছে, ছেঁড়া পোশাকে চোখ পেতে দেখেছি মেদহীন উজ্জলতা-
কারখানা চাকাসূর্যমেশিন, ঘাম সমুদ্রে ডুব দিলে, পৃথিবী আলোর প্রপাতে হাসে, অবিরাম ব্যস্ত কাজে চাঁদ বুড়ির চোখ থেকে নেমে আসে ক্ষুদার্থ বাঘ-
এক হা জা র এক রাত ভোর হলে পরীর সাথে খেলা করবে প্যালেস্টাইন শিশু,
মা আমার সন্তান যেন বাঁচে মদ মাংসে,
বাজা সূর্যবাজনা খ্যামটা নাচ-
এক
(চুয়াং সমুদ্র এলাচ পাহাড়ে সূর্যবাজনায় খ্যামটা নাচ)
গম্ভির পাহাড়ের ভাঁজে পশু প্রেম শষ্যের গান প্রাণ আঁকে, আগুন হুল্লোড়, পাথড় নাচে উচ্ছাসে, ওরা উড়বে জোস্নায়, তাঁরাখচিতময়ূর ডানাঝাপটায়, ঝরে রংধনু, মৃত্যুময় আনন্দে গান গায় ঘাস, মগ্ন কবরে, জুয়ারীর কররেখা জলে চালে জাহাজের গতি, কফিনে নাবিকের কঙ্কাল সাবমেরিন সমুদ্রশীর্ষে উড়ে যায়, শৈবালে জনপদের নক্শা ছাপা ছিলো, যারা গ্রহে গ্রহে গচ্ছিত রাখে উৎসব, উত্তর পুরুষের, ধর্মআফিমে আঙ্গুর ক্ষেতে ঘুমিয়ে পড়েছে যে পশুজীবি, লাঙ্গল ফলায় গেঁথে দাও, রক্তলাভায় গলে যাক তীর্থভূমি, যে গোপনে পেতেরাখে কারাগার, রাস্তা অনাকাঙ্খিতভাবে ফেলে যাও, যার কামনায় দোলখায় রাজকন্যার হীরাবরণ, গোপন সে গোসল করে ঝর্ণায়, ভেন্টিলেটরে ছিটকে আসা ফোঁটাদেহ পূর্ণ তৃষ্ণায় কাঁপে, মাঝ খানে সারি ইট ছায়াপথ পাড়ী দেয়, সোডিয়াম বিভ্রমে যৌথপ্রেমিকার পথে হাঁটি, আপেল ঝগড়া থেমে যায় দূরের ফ্লাটে
তোর হাসিচাতুরীতে ফোঁটে ডিজেলফুল, তেলপাখির ছায়া, আমাদের অবিশ্বাস প্রেমে ছড়ায় সুবাস ক্লান্তির, যে স্থবির দালান হয়রান পাখনার খোঁজে, অন্ধ, ভিখারী, লম্পট, বিষাদ বুনে পালকে, পাহাড় উড়ে মুগ্ধতায় পশমে সূর্যের উল্লাস, হাসে ঝাড়লন্ঠন, নরকের আলো, সর্গীয় ইশারায় দূরে ভাসমান পার্লার, সংকেতে ডাকে, কত শতকের রূপ খসে পড়ে মশলার বনে, জলের ধার মাতাল সংঘে বেটে দেয় ফালি চাঁদ, শূরা শরাবের বাগিচায়, দাস পৌরষের বীর্য শিকলের গিঁট খুলে, ভাঙ্গে বসনের তিক্ততা ঢেউ, আকাশপাড় দিগন্তে ভিজায় ফাঁসিকাঠ
ইশারায় মায়াবীভূলে সৈকতে ফেলে গেছে হ্রেষাসঙ্গীত, সে মুর্চ্ছনা বিষ্মরণে, কারিগর গরাদের লোহা গেলে বানিয়েছে চাকা, উড়োজাহাজী পারো স্থীরডানায় ভাঙ্গো, ভাসা বরফের চাক, কুঁচি শিতল শব্দে পান করি মদ, পূঁজ পচা মাংসেরনদী, আর তোমরা স্নান করো আরব্যঝর্ণায়, নিগ্রো শিশুর চোখে পুড়ে সভ্যসফলতা, যার ত্বকে শাদা ভবনের ছায়া, এই যে সাদা তুলা, সুতার ভান্ডিল, তুষারের ভারে ঝরে, ঠান্ডা অশ্রধারা মরুতে বুনে সমুদ্রবীজ, তাকে পুলসেরাত পার করে দাও, চুলে আগুনরাত ঝুলে আছে, ছেঁড়া পোশাকে চোখ পেতে দেখেছি মেদহীন উজ্জলতা-
কারখানা চাকাসূর্যমেশিন, ঘাম সমুদ্রে ডুব দিলে, পৃথিবী আলোর প্রপাতে হাসে, অবিরাম ব্যস্ত কাজে চাঁদ বুড়ির চোখ থেকে নেমে আসে ক্ষুদার্থ বাঘ-
এক হা জা র এক রাত ভোর হলে পরীর সাথে খেলা করবে প্যালেস্টাইন শিশু,
মা আমার সন্তান যেন বাঁচে মদ মাংসে,
বাজা সূর্যবাজনা খ্যামটা নাচ-
0 comments:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন