মঙ্গলবার, ৩ সেপ্টেম্বর, ২০১৩

কবিতা - সাহাব আহমেদ বার্ক

প্রাচুর্যের প্রভাত ফেরি করে আসে ; বেড়ায়
সাহাব আহমেদ বার্ক


আশার ঝঙ্কারময় ছায়াতম কলমের
ভুখা-পেট
তলপেটে আমার বিদ্যাবুদ্ধি
ক্ষানিকতম মাটির স্বীকারোক্তি
ক্ষুদ্রাতি ক্ষুদ্র পতঙ্গ উড়ে চলে দ্বিধাহীন কপালে, তবিয়ৎ গুনে
পাখীর আপোষের সাতসকালের সভাষদে
আলাপচারীতা কান পেতে থাকি
ভাগ্যিস তারা তা জানায়নি এমনকি
প্রকৃতির অধ্যক্ষও ।
বাড়িবাড়ি গিয়ে ভিক্ষা করার
পেছনের দাস্তান ; প্রেমিকার
মনের আসলত্ত উদ্ধারের অপচেষ্টা
সারা বিছানা জুড়ে ঘুমের
গড়াগড়ি ; আমার Insomniac
পাঁয়তারা -টাট্টু ঘোড়ার দোকান
এই নিষ্ঠুর মায়াবী-শহরে একটি গাধারও কান্না নেই --



ক্ষিপ্র শীৎ : বেজ্জত সভ্য

আমি কোনো দিন মসজিদ ভাঙ্গিনি ,
কোনো দিন মন্দিরে ইট ছুড়িনি
থাও নোয়াইনি ~
তে মাথা উঁচু করে উলু-ধ্বনি দি, যেন শুনতে পাও
তোমায় আশায় - তীব্র শীতে
ক্ষিপ্র শীৎ এ শুধু ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র মেঘ উড়িয়েছি
তোমাকে বার্তা পৌছাঁয় যদি, না ভেবে-চিন্তে ;
আমার পরিচয় এতক্ষনে জেনেছো - তোমরা বিজ্ঞ-চতুর ছিনালী মস্তিস্ক ।

এমনকি পহেলা বৈশাখে সদা নিশ্চুপ সংবেদনি সর্প-কে দানব বানালে ;
স্বেচ্ছাচার করলে, নিতান্ত বে-সাহারা ভুখা ঝুটা-খেকো হাইনে'র
বদনাম ; সবচে' বড় মুফৎ-খোর হয়েছে সবার রাজা । বনের রাজা। কিন্তু আমাদের কুৎসা রটালে প্রজুন্মের শাহবাগ-এ
হেফাজতের হাট-হাজারি হয়ে মতিঝেলে।
তস্লিমা'র লজ্জা কি তোমরা শুনতে পাও ; হে বেজ্জত উগ্র, মধ্য-সভ্য।
নারায়ে তাকবির । জয় বাঙলা । সব তোমরা একই-দলের দুটি নাম।